মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ মুজিবের রক্তে মানব সেবার প্রজ্জ্বলিত আলোকে নিভিয়ে দেওয়ার লহ্ম থেকেই ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ড, এ কথা আজ আর লেখে বুঝাতে হবে না। শেখ হাসিনা প্রতিটা মুহূর্ত বুজিয়ে দিয়েছেন উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে।
দেশ ভারত হয় নাই, মসজিদ ধ্বংস করা হয় নাই, মোয়াজ্জিনের আজানের শব্দ শুনা যায় বাংলার আকাশ-বাতাসে। অপপ্রচার ও মিথ্যে দিয়ে বাঙালী জাতির ভাগ্যকে বন্দী করা হয়েছি, জাতির জনককে স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে।
বাংলাদেশ আজ ভারতের চাইতে অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে, বিশ্বের কাছে সমিহ তুল্য। ১৫ আগস্ট না হলে সোনার বাংলা স্বপ্নে দেখা মুজিব বিশ্বকে দেখাতে পারতেন বাংলার রূপ। মজিব হত্যার পরের অপপ্রচারে জাতি কিছুটা হলেও বিভ্রান্ত হয়েছে।
শেখ রাসেলের হত্যাকে বিশ্লেষন করলে বুঝতে বাকী থাকে না এই হত্যাকাণ্ড বিহৎ ষড়যন্ত্রের অংশ। আজ সব বিষয় পরিস্কার, পরিস্কার করেদিয়েছে হত্যাকারীরা, রাসেলকে কেনো হত্যা করা হলো। বাঙালী জাতির প্রেম, ভালোবাসা, বিশ্বাসের অর্জন মুজিব পরিবারকে দাবিয়ে রাখা যাবে না, শেখ হাসিনা, রেহানা থেকে আমরা বার বার এ প্রমান পেয়েছি। নির্বাচনে মুজিব রক্তকে হারানো সম্বব নয়।
রাসেল থাকলে শেখ হাসিনা আরো উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশের জন্য কাজ করতে পারতো। এই ছবিটা মৃত্যু কিছুহ্মন আগের প্রচলিত, বজলু ভাই এর কথাতে কিছুটা প্রমান পাওয়া যায়।
৩২ নম্বর বাড়ীর ভিতরে হত্যাকাণ্ড চলার সময় রাসেল ও বজলু ভাইকে দ্বার করিয়ে রাখা হয়েছিল। রাসেল মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য বার বার আকুতি করায়, হায়ানার দল টেনে হেছরে বাড়ীর ভিতরে নিয়ে মায়ের কাছে পাঠিয়ে দিলো একরাস ব্রাশ ফায়ারে।
গগনবিদারী চিৎকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ থাকা মুজিবের শেষ রক্তবৃন্দ বিদায় নিশ্চিত করা হলো। বিদাতা দাবিয়ে রাখতে দেন নাই। মুজিবের হুনকার দাবায়ে রাখতে পারবানা আজ ঘরে ঘরে বাস্তবায়ন হয়েছে। রাসেলের নিঃপাপ মুখটা দেখলে বুকের মাঝে কিছু একটা নড়ে উঠে। রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের ভাষায় বলতে ইচ্ছে করে, মনডায় চায় পিশসা হালাইয়াম।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।