মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, নির্বাহী সম্পাদকঃ অর্থের নেশায় যারা মাতয়ারা, তাদের রাজনীতি করার প্রয়োজন নাই। রাজনীতিকে ত্যাগের মহিমান্বিত করার জন্য মুজিব জন্মশতবার্ষিকীতে আমাদের অঙ্গিকার হতে হবে। আমদানিকৃত নেতাদের আমরা গ্রহন করেছি, মুজিব আদর্শ সম্পর্কে দ্বিহ্মা দিতে পারিনি। যারা আমাদের মাঝে আমদানি হয়েছে, তারা তাদের দ্বিহ্মা দিয়ে আমাদের ত্যাগি নেতাদের মাঝে অর্থলোভ জাগিয়ে তুলতে কিছুটা হলেও স্বহ্মম হচ্ছে।দলের মাঝে বিভেদ তৈরি করে মিঠা ফলভোগ করছে। ছিটে ফুটা বিলিয়ে সাটিফিকেট বিক্রির টাকায় ফুলে ফলে ভরপুর। স্বাস্থ্য, পুলিশ, মাদক, শিহ্মার কিছু অংশ গুলো বিশ্লেষন করলে একজন প্রকৃত মুজিব আদর্শের সৈনিক খুঁজে পাবেন না দুর্নীতির সাথে যুক্ত।
মুজিবকে যারা ধারন, বহন করে জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারেনা, তাদের কাছে কন্টেকটার ও নির্বাচন করার মত অবৈধ অর্থ তাদের কাছে নাই। এ পর্যন্ত একজন দুর্নীতিবাজ মুজিব আদর্শ ধারন ও বাহনকারীকে চিহ্নিত করতে পারেনি। মুজিব আদর্শ কতটা মানুষকে উজ্জীবিত করে জাতিগঠনে বলার অপেক্ষা রাখেনা। জনগণকে বুঝাতে হবে। বুঝাতে পারলে চাটার দল থেকে মুক্ত করতে পারবো বাংলাদেশকে।
সোনার বাংলা, সোনায় গড়ে তুলবে শেখ হাসিনার সোনার হাতে। আমার ভাবতে কষ্ট হয় বিরোধী মতের মাঝে কিছুটা দেশ প্রেম খুঁজে পাইনা বলে। যারা দেশ প্রেমে উৎবৃদ্ধ, তারা জনসমুহ্মে আসতে পারেন না। নিকৃষ্ট কথার বাদশা রিজভীদের জন্য রাজনীতি আজ প্রশ্নবৃদ্ধ। রাজনীতিকে রাজনৈতিক দিয়ে মোকাবেলা করতে না পেরে ষড়যন্ত্রের রাজনীতির আবিস্কার হয়েছে।
জাতির জনক সহ গোটা পরিবারকে জীবন দিতে হয়েছে। শেখ হাসিনার জীবন নিতে ২১ বার হামলা করা হয়েছে। আজও ষড়যন্ত্রের শেষ হয় নাই। ষড়যন্ত্রের সব কলাকৌশল শেষ হওয়ার পরে এখন চলছে ঘরের মাঝে ঘর, দলের মাঝে দলের রাজনীতি। শ্রত্রুপহ্মকে চিনতে পারছিনা। চিনলেও প্রতিরোধ, প্রতিবাদ করতে পারছিনা, ত্যাগীরা এখন বস্তা বন্দী, ভয় নিয়ে, দোয়া দিয়ে আর কতহ্মন শেখ হাসিনাকে রহ্মা করতে পারবো? কোনো লেখা, কোনো কথাই শেখ হাসিনা পর্যন্ত পৌছাতে পারছি বলে মনে হয়।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।