জনাব রবিউল আলমঃ মানুষের মনুষ্যত্ব কতটা বিকৃত হতে পারে, সৌহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ডোম মুন্না ভগত মৃত্য নারীর সাথে যৌনচার করে দেখিয়ে দিয়েছেন। খলিল দেখিয়েছেন মরা মানুষের কলিজা খেয়ে। দ্বিন ও ইসলামের দ্বারক বাহক হ্ম্যাত মসজিদের ইমাম, মাদ্রাসার শিহ্মক দ্বারা বলৎকার সমাজ, দেশ ও জাতিকে কতটা প্রশ্নবোদক করতে পারে, মিডিয়ার সহায়তা না পেলে, প্রচার মাধ্যমের স্বাধীনতা না থাকলে আমরা জান্তে ও মানতেই পারতামনা।
মানুষ কখনো মৃত্যু নারীর সথে যৌনচার করতে পারে। একজন বিচারপতি হিন্দু, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর শান্তি কমিটির দালাল হতে পারে। বাংলাদেশ একজন শিহ্মক বাঙালি হয়ে বহিঃবিশ্ব অপরাজনীতি ও বিশ্ব ব্যাংকের মাধ্যমে পদ্মাসেতুর প্রতিবন্দকতা হতে পারে।
মিডিয়া পহ্মের চাইতে বিপহ্ম, বিতর্ক থেকে আমরা অনেক উপকৃতি হই। বিতর্ক না হলে সমাধান পাওয়া যায় না। মিডিয়ার বিতর্ক থেকে পদ্মাসেতু নির্মাণে পথ আবিস্কার হয়েছে। সেতুর দুর্নীতি, ইউনুসের ষড়যন্ত্র, বিশ্ব ব্যাংকের কঠো হওয়াই শেখ হাসিনার কারিসমা, বাঙালী জাতির আপোষহীনতা বিশ্বকে দেখাতে পেরেছেন পদ্মাসেতু।
ধর্ম নিয়ে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ মুর্তি, পুতুল, ভাস্কর্যের নামে বিতর্ক, জীবন্ত মানুষ পোড়ানো, একাধিক ধর্ষণ ও ধর্ষকের আবিস্কার, মাদ্রাসায় বলৎকার, বোমা মারা, বলগার হত্যা করা, বাংলাদেশের শান্তি বিনষ্ট করা। ভদ্রলোকের মুখোশে বিচারপতি, সাংবাদিক, ডাক্তার, ডক্টর, অধ্যাপক, বুদ্ধিজীবীর বেশে নিজের দেশকে ধ্বংস করার জন্য কি পরিকল্পনা করতে পারে, কিভাবে অর্থ অবৈধ আমদানি, রপ্তানী কাজে ব্যবহার হয়, সবি আবিস্কার করেছেন গোয়েন্দা।মিডিয়ার মাধ্যমে জাতি অভিহিত।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে একের পর এক সমাধান এসেছে। মৃত্যু নারীকে নিয়ে যৌনচার কেনো ? এই প্রশ্নেও সমাধান করতে হবে, মানসিক, মানবতা মনুষ্যত্ববোধ জাগিয়ে তুলতে হবে সুশিহ্মার মাধ্যমে। আমাদের সবাইকে মানতে হবে মৃত্যু ব্যাক্তির সাথে যৌনচার রাজনৈতিক হতে পারেনা,মানসিক মুল্যবোধে ও বিকৃত রুচি থেকেই এই অঘটন। আমরা সবাই যেনো শিখতে ও শিখাতে পারি সমাজকে। সব কিছু শেখ হাসিনা উপর নির্ভর হলে দেশ এগুতে পারবে না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।