জনাব রবিউল আলমঃ মজিব জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতার ৫০ বছর, পদ্মাসেতুর পুর্ণাঙ্গ সংযোগ, উন্নয়নের তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতম নিয়ে আঃলীগ ব্যাস্ত। বাংলাদেশে উন্নয়ন থামানোর জন্য, আঃলীগেকে প্রতিরোধের জন্য সকল আন্দোলন, সংগ্রাম জ্বালাও পোড়াও ব্যার্থতার পরে, ভাস্কর্য বিতর্ক শুরু করা হয়েছে পরিকল্পিত। সরকারকে ব্যাতিব্যস্ত রেখে ধর্মের নামে ও পোষাকে মাদক পাচার সহজ বলেই এ রাস্তা বেছে নেওয়া হয়েছে বলেই আমার মনে হয়। কখন যে আমার ৩৪ নং ওয়ার্ড আঃলীগ অফিসের সামনে, এডভোকেট মনিরুজ্জামানের বাড়ীতে মাদক সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে বুঝতেই পারিনি। ১৭ ডিসেম্বর র্যার পুলিশ যদি তাকে, তার ছেলে সহ মাদক ব্যবসায়ীদেরকে বন্দী করে নিয়ে না যেতো। পুলিশকে গুলি করা, কামর দেওয়া হয়েছে। কাউন্সিলর অফিসের সামনে শ্রমিক লীগ ও অন্ধকল্যান সমিতি অফিস দখল করে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা চলছে, রহস্য অন্তরায়ী থেকে গেলো। ১০০ গজ দুর্ত্বে পুলিশ ফাঁড়ি। এসআই উজ্জলকে গুলি করার আগেও হাজারীবাগ থানার ওসি সহ একাধিক পুলিশ অফিসার আহত হয়েছে মাদক ব্যবসায়ীদের হাতে। এমনকি ওসি মাইনুলকে গুলি করাও হয়েছিল। মাদক কি রাজনৈতিক হাতিয়ার হতে চলেছে। দেশকে অস্তির করার জন্য ? মাদক আর ভাস্কর্যের সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে ? তা না হলে দেশের শ্রেষ্ট সন্তান বুদ্ধিজীবীদের রক্তে ভেজা স্মৃতিশৌধ ও কবরস্থানের পবিত্রতা রহ্মা করা যাচ্ছে না মাদকের অভয়ারণ্যে থেকে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের নিরবতার মাসুল দিয়ে হয়েছে, মাদক উদ্ধারে দুইজন পুলিশ অফিসারকে। সমাজের স্বনামধন্য ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, ছাত্র শিহ্মক প্রশাসনের অনেকেই আজ মাদকের শিকার। মাদকের অপরাজনীতির হাতিয়ার হচ্ছে, অমানবিক কাজে উৎসাহ যোগাচ্ছে।সরকার ও সরকারের দল আঃলীগ আমার লেখা কি ভাবে গ্রহন করবেন, জানিনা। তবে আমি মাদক আর ভাস্কর্য বিতর্ক কে আলাদা করে ভাবতেই পারিনা। আমি বাংলাদেশকে আমার ওয়ার্ড থেকে দেখানোর চেষ্টা করেছি মাত্র।আর কত প্রতিভা ধ্বংস হলে প্রতিরোধের ডাক আসবে ? জান্তে চেয়েছি। বলতে চেয়েছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এত অর্জন মাদক বিনষ্ট করতে পারে না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।