মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ কবি নজরুল ইসলামের এই গানের কথা, তার কবরের স্থানের কথা স্মরণ করতে হয়। স্মরণ করবেন শফি হুজুরের কথা। দুইজন দুই মেরুর, একজন নারী মুক্তি মানবতাবাদী আর একজন নারী বিদ্রেশী। কবর মসজিদের পাশেই হয়েছে।
অনেকেই শফি হুজুরকে নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা বিভোর। মানুষ সমালোচনার উর্দ্দে নয়, আমার দিনের নবী ( সাঃ) কে নিয়েও আলোচনা হয়, হয় জাতির জনককে নিয়ে। এখানেই মানব ’জীবনের সফলতা। আমার আলোচনার বিষয় এখানে নয়। আমার মনের মাঝে প্রতিনিয়ত একটি প্রশ্ন, উত্তর পাবো কী ? কেনো শফি হুজুরকে আটক করে রাখা হলো ? কেনো অক্তভাষায় গালাগাল করা হলো ? মাদ্রাসা ভাংচুর করা হলো ? ইসলাম কি এই শিহ্মা দিয়েছে ১০৪ বছরের বয়জষ্ট একজন আলেমকে হ্মমতার জন্য অপমান অপদস্ত করতে হবে। মতের মিল না হতে পারে। আঃলীগকে অনেক গালি দেওয়া হয়, শেখ হাসিনা আমাদেরকে এই শিহ্মাদেয় নাই শিহ্মক পেটাতে হবে। ছাত্রলীগ শিহ্মক পেটায় নাই, আমি তা বলছি না।তবে শাস্তি ছাড়া মুক্তি পায় নাই।
আজ কদিন হেফাজতের নেতৃত্ব নিয়ে আলোচনা আছে, নেতৃত্বকে অপমান অপদস্ত নিয়ে কোনো আলোচনা নাই। শফি হুজুর কাদেরকে, কি শিহ্মা দিয়ে গেলে। সারাজীবনের শিহ্মা কি শাপলা চক্রে বিলিয়ে দিয়ে গেলেন ? শেখ হাসিনা শাপলা চক্র থেকে শফি হুজুরকে উদ্ধার না করলে, বাবুনগরীরা তাকে দিয়ে কি করাতে পারতেন, হেফাজতে ও আহম্মেদ শফির অনুসারীদের বুজতে হবে।
শফি হিজুর সারাজীবন যাদেরকে হেফাজত করেছেন, তাদের কাছ থেকেই নিরাপত্তাহীন হয়ে পদপদবী সহ জীবনদান করতে হয়েছি। ছাত্রলীগে কিছু বেয়াদব আছে, তবে এত বেয়াদব নয়, নেতৃত্বের চোখের দিকে চেয়ে কথা বলতে পারে। শেখ হাসিনার কাছে অনেক কিছুই শিখার আছে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।