পদ্মাসেতু জাতীয় স্থাপনা, বাঙালি জাতির প্রতিকে পরিনত হয়েছে। বিশ্বকে চমক দেখিয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্ব ব্যাংকের, বিশ্ব ষড়যন্ত্র আটকাতে পারেনি বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিক। পৃথিবী সৃষ্টিলগ্ন থেকে ষড়যন্ত্র সৃষ্টি হয়েছে, চলছে আজ পর্যন্ত। ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিরোধকারীদের বলা হয় প্রশাসন। সু-শাসন প্রমান করার জন্য দুঃশাসনের স্বপ্ন ভঙ্গ করতে হয়। অপরাধী আছে বলেইতো অপরাধ দমনে প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে এই দেশের জনগণ। শেখ হাসিনার প্রশাসন জঙ্গি দমন, যুদ্ধ অপরাধী ও ১৫/২১ আগষ্টের অপরাধীদের চিহ্নিত ও বিচারের মাধ্যমে নির্মুল করার কাজ শতভাগ না হলেও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা অভ্যাহত। গুটিকয়েক নাট বল্টু ওলার অপরাধের জন্য বাঙালি জাতির মনের দুয়ার বন্দী করার প্রয়োজন নাই। বন্দ করার প্রয়োজন নাই স্বপ্নের পদ্মাসেতুর দুয়ার। এতে স্বপ্ন ভঙ্গ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। স্বপ্ন দেখিয়েছেন জাতির পিতা, স্বপ্নকে বাস্তব রূপে জাতির সামনে এনেছেন তারই কণ্যা শেখ হাসিনা, এই স্বপ্ন ভঙ্গের কারণ হতে পারে না প্রশাসন। বাংলাদেশ জাতিসংঘে বিশ্ব শান্তির প্রতিক। পদ্মাসেতুর নাট বল্টু ও টিকটকের কাছে পরাজিত হতে পারে না। গুটি কয়েক অপরাধী জন্য বিহৎ জনগুষ্টিকে শাস্তির আওতায় দীর্ঘদিন রাখাও ঠিক হবে না।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুশাসনে মোটরসাইকেল এখন বিহৎ শিক্ষিত ও শিক্ষার্তীদের অবসর সময়ের কর্মসঃস্থানের বাহক। স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য স্বল্প সময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শহর ও গ্রামের সেতু বন্ধন সৃষ্টি করেছে মোটরসাইকেল। ফরিদপুরের লাক্ষো মানুষকে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল ঢাকায় অফিস করেও গ্রামের থাকা ও গ্রামের স্বাদ নিতে পারবেন পদ্মাসেতুর জন্য। মোটরসাইকেল ছাড়া কি স্বপ্ন পুরণের আর বিকল্প আছে ? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেখানো স্বপ্ন, ভঙ্গের কারণ প্রশাসনের ব্যর্থতা, ষড়যন্ত্রকারীরা, নাট বল্টু ও টিকটক ওলাদের ফাজলামো হতে পারে না। খালেদা জিয়ার দুঃশাসন না দেখলে, শেখ হাসিনার সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা জাতি অনুভবই করতে পারতো না। দে দে সেতু খুলে দে, ও তুই হেলা করিস না , গোপালগঞ্জে যাবরে ভাই মোটরসাইকেল নিয়া।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।