জনাব রবিউল আলমঃ
বাংলায় একটা প্রভাদ আছে, জাতে গুতেরে টানে, কুত্তায় টানে ফেন। মুরাদের বেলায় কথার যথার্থ পাওয়া যায়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ছাত্রদল থেকে আমদানি করা মুরাদ হাসান, স্বভাব পরিবর্তন করতে পারেন নাই। নারীকে নিয়ে কটুক্তি মাঝেই সীমাবদ্ধ ছিলেন না, নারীকে ভোগের সামগ্রী বানাতে চেয়েছে। ধর্মের কল বাতাশে নড়ে। নাড়িয়েছে বিধাতা।মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা অপশক্তির লাগাম টেনেছেন বলেই আমরা আওয়ামীলীগ ও মজিব আদর্শের জন্য গর্বিত। তার পরেও একটা প্রশ্ন মনের মাঝে বার বার উকি মারছে। মুরাদদের আমদানিকারকেদের নাম গুলো সামনে আসার প্রয়োজন। দল যখন ক্ষমতায়, কিছুটা চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস, দখলবাজের আগমন আমরা অস্বীকার করতে পারবো না। তাই বলে সরকারকে জবাবদিহিতা ও পরিকল্পিত বিব্রত কারকরা আদর্শের জন্য দলে, এ কথা মানতে ও পরবো না। মনডা কিযে কয়””””” মনের আশাটাও পুরাইতে পারমু না। অক্করে ধইড়া যদি কাইট্টা দিয়ার পারতামরে”””” তাইলে পুরন হইতো।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।