পরিবহন নিয়ে সৃষ্ট জটলায়, নতুন আবিস্কার ঘাটার চর কাঁচপুর বাস সার্ভিস আশা আলো জাগিয়েছে। দুই মেয়র, যোগাযোগ মন্ত্রী এবং সচিব সহ প্রশাসনের কর্তা ব্যাক্তিদের সামনেই বিশেষ অতিথি আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপির পরামর্শে কিছুটা জনতার মনের কথা ছিলো। ঢাকার মেয়র মহোদয় দের মহৎ কাজের সুফল জনগণের কাছে পৌচাইতে যানজট মুক্ত রাখতে হবে। মোহাম্মদপুর বিআরটিসি বাস টার্মিনালের একটি দেওয়াল কলাতিয়া থেকে জট সৃষ্টি হয়। উত্তরের মেয়রের দৃষ্টিআক্রশন ছিলো আলোচনার বিষয়বস্তু। এমপি বলেন, যত তারাতাড়ি সম্ভব এই রাস্তাকে পরিস্কার করুন। আমার নির্বাচনি এলাকার বুকের কাটা মনে হয়। সাধারণ মানুষের জন্য রাজনীতি করি, তাদের কষ্ট একটি দেওয়াল হতে পারে না। মেয়র মহদয়রা গাড়ীর উদ্বোধন করার সময় ফুটপাতে কোনো দোকান ছিলো না। রাস্তার পাশে স্টেজ হওয়ার পরেও তেমন কোনো যানজট হয় নাই। আমার কল্পনার ঢাকা, যানজট মুক্ত ঢাকা, আবর্জনা মুক্ত ঢাকা। বর্তমান মেয়রদয় চাইলেই সম্ভব। রাজনৈতিক চাঁদাবাজ, ফুটপাতের দখলবাজ, কাউন্সিলরদের নিয়ন্ত্রণ করা বড় বেশী কাজ নয়। রাস্তা যত বড় হয়, ফুটপাতে হকারে সংখ্যা ততবেশী হয়, যানজট মুক্ত করার কাজে নিয়জিত পুলিশ আর সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর’রা হয় প্রশ্নবিদ্ধ। সভা শেষ হওয়ার পরেই ফুটপাতের দোকান, সিএনজি স্টান যথাস্থানে দখল হয়ে যায়, ফুটপাত মুক্ত ঢাকা গড়তে মেয়রদের কে চিহ্নিত করতে হবে কাউন্সিলর দের কে। দায়ীত্ব বুজিয়ে দিতে হবে এবং বুজে নিতে হবে। না-হয় জনগনের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। ইতিমধ্যে অনেক মেয়র, চেয়ারম্যান, মেম্বর কাউন্সিলর,পুলিশ শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। ঢাকা থেকে ফুটপাতের দখল বানিজ্যের বাদশাদের কে শাস্তির আওতায় আনতে পারলে, অনেক অপরাধ ও যানজট মুক্ত করা যাবে। মাদকের জন্য জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে জবাবদিহিতায় আনতে হবে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।