জনাব রবিউল আলমঃ পদ্মাসেতু হবে না,হলেও গাড়ী চলতে পারবেনা, দেশের মানুষকে উঠতে বারন করেছিলেন একজন দেশনেত্রী। গাঙে লাশ আর বাশের গুজব নিয়ে আমাদের বাংলাদেশকে চালাতে হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। ভানুর কৌতকের সৃষ্টিকর্তা তো আমাদের দেশেই ছিলো, দেখি না হালায় কী করে। দেখতে দেখতে চোর বেটা সবি নিয়ে গেলো, চেয়ে চেয়ে দেখতেই হলো। আজ আর সেই ভুনুর কৌতকের দিন নাই। হা-না ভোট হয় না, ভারত বাংলাদেশের অর্ধেক নিয়ে যেতে পারে না, মসজিদের আজান বন্ধ করতে পারেন না। পদ্মাসেতু সহ উন্নয়নের বাস্তবতা জনসম্মুখে। গুজব কতপ্রকার কী কী শিখার জন্য ফতুয়াবাজ ও মিথ্যাবাদিদের কাছে তালিম নিতে হবে। বিশ্বের সব দেশ রেখে ভারতীয় ভ্যাকসিন কেনো, এতে ধর্ম থাকবে না, মুসলমানদের শরিলে দিলে ইমাম থাকবেনা। ভ্যাকসিন না আসতেই দুই ডলারের ভ্যাকসিন পাঁচ ডলার কেনো, বেক্সিমকোর দরবেশ নাকি সব লুটে নিচ্ছে, ভারতের ভ্যাকসিনে অনেক লোক মারা গেছে। ভ্যাকসিন নিয়ে গুজবের শেষ কোথায় ? ভারত ভ্যাকসিন রপ্তানী নিষিদ্ধ করলে গুজব ছড়ানোর সুযোগ আরো তিব্র হয়ে উঠে। মানবিক কারনে মোদীজির উপহার ভ্যাকসিন বাংলাদেশ আসার পরেও গুজবের শেষ নাই। সরকারী ভ্যাকসিন বিনা মুল্যে ঘোষণার পরেও গুজবের ফেরিওয়ালারা নতুন গুজব সৃষ্টির লহ্মে হয়তো টেন্ডারবাজি করবেন। আর কী কী গুজব দিয়ে সরকারকে নাজেহাল করা যায়। গুজবের বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধিতে কোনো কাজ হচ্ছে না বলে মুল্যহীন হয়ে পরেছে। মান্দাতার আমলের ভারত বিরোধী বুদ্ধিজীবীদের দিয়ে বিএনপি-জামাত সুবিধা করতে পারছেন না।বিশ্বের আর কোনো দেশের বুদ্ধিজীবীরা মরা পার্টিকে বুদ্ধি দিচ্ছেন না। পাকিস্তানী বুদ্ধিজীবীরাও বাংলাদেশ হনে মান্তা। পদ্মাসেতুও হয়ে গেলো, খালেদা জিয়া সেতুতে উঠার শক্তি হারালো। রিজভীর ভাঙা ঢোলের রাজনীতি আর বাজতে চায় না। মানুষের জীবন রহ্মাকারী ভ্যাকসিন নিয়েও ওদেরকে রাজনীতি করতে হচ্ছে হ্মমতার মোহে। দেশের মানুষের বুঝতে আর কী বাকী আছে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।