ভারত বাংলাদেশের বন্ধু হলেও বিজেপি নয়, জঙ্গিবাদ বিস্তারের রাজনীতিতে আইএস, তালেবানের বিকল্প
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Saturday, July 31, 2021
263 Time View
মানবতাহীন জঙ্গিবাদ বিস্তারে বিশ্বকে একটা নাড়া দিয়েছে আইএস ও তালেবান। মুসলিম ধর্মকে প্রশ্নবৃদ্ধ করেছে,জাতিকে করেছে হেওপ্রতিপণ্য। হিন্দু সম্পদায়কে বিশ্বের কাছে প্রশ্নবৃদ্ধ করেছে বিজেপি। এমন কোনো জখন্য কাজ নাই যা বিজেপি সরকার ভারতে আবিস্কার করে নাই। বাবরী মসজিদ থেকে গো-রক্ষা কমিটি। কাশ্মীর ৩৭০ ধারা বাতিল থেকে এনআরসি। জাতিগত বিভেদের রাজনীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাই মুল উদ্দেশ্যকে হাতিয়ার। আইএস, তালেবান থেকে আমি আলাদা করে ভাবতে পারছি না। ভারতের মতো একটি মহান রাষ্ট্রকে গরুর রাজনীতির ভিতরে আবদ্ধ করা হয়েছে। গরু জবাই করা যাবে না, গরুর মাংস খাওয়া যাবে না, গরু তাদের মা। গরু পাচার প্রতিরোধে সীমান্ত হত্যায় পরিনত হয়েছিলো। বাংলাদেশ তাদের প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্দ করার জন্য গরু পাচার প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এখন গরুর মাংস পাচারের জন্য বিজেপি সরকার তাদের হাই কমিশনারকে ব্যবহার করছে টেক্স কমানোর জন্য। কি বলবেন ? গরু মা হলে, মাংস কি তাদের বাবার ? পশুর বর্জ্য রপ্তানীযোগ্য হওয়াতে, রপ্তানির উপাদানগুলো রেখে মাংস পাচারে অতিউৎসাহি হয়েছে ভারত। আমাদের কিছু বিশ্বাস ঘাতক দেশপ্রেমহীন অর্থ পিপাসুদের কারসাজিতে বাংলাদেশের মাংসের বাজার এখন ভারতের দখলে। আমরা কেনো ভারতের নরেন্দ্র মোদি মতো করে ভাবতে পারি না ? নিজের দেশপ্রেম নিয়ে। সব কিছুতে ভারত নির্ভরতায় অবস্তু হচ্ছি। বিজেপি গরুকে মা-বাপ যা ইচ্ছে বানাতে পারে। আমরা গরু-মহিষ উৎপণ্য করতে পারি। মানবতাবাদ আর জঙ্গিবাদের প্রার্থক্য শেখ হাসিনার রাজনীতি থেকে, বাংলাদেশের উন্নয়ন থেকে নরেন্দ্র মোদি অর্জন করতে না পারে, করার কি আছে। পাকিস্তানের সাথে প্রতিযোগীতা করতে গিয়ে অর্থনীতির নিম্নমুখী প্রতিযোগীতায় ও অংশগ্রহন করাচ্ছে ভারতকে মোদিজী। ভারতের জনগণ কবে এই হিনমন্ন্যতার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসবে, জানিনা। তবে ভারতের জন্য দুঃখ করা ছাড়া বিকল্প নাই আমাদের মুক্তির সংগ্রামের জন্য।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।