February 14, 2025, 5:00 am
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের বিষয়গুলো নরেন্দ্র মোদির হাতে ছেড়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পে বিএনপি নেতা মোঃ মনোয়ার হাসান জীবনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্যে জামায়াতের নিন্দা ও প্রতিবাদ ইজতেমায় কোনো ডেভিল এলে ধরিয়ে দিন: ড. নাজমুল করিম খান কালুখালী রতনদিয়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড বিএনপি’র কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত।। প্রতিদিন ২ কোয়া কাঁচা রসুন কেন খাওয়া উচিত? আয়নাঘরে নির্যাতনে জড়িতদের চাকুরিচ্যুত করার আহবান চিফ প্রসিকিউটরের পবিত্র শব-ই-বরাতে ফোটানো যাবে না আতশবাজি ও পটকা ডোনাল্ড লু’র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন ভারতপন্থি পল কাপুর পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে মোঃ মোকলেছুর রহমান খান (লিটন মাষ্টার) এর শুভেচ্ছা

ভারতের রাগে, বাংলাদেশের উন্নয়নের চাবিকাঠিঃ রবিউল আলম

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Thursday, December 23, 2021
  • 204 Time View

পিয়াজ- গরু, মৃৎ শিল্প, সিমেন্ট, শাড়ী, মোটরসাইকেল সহ নিত্যপন্যে চাহিদা এখন বাংলাদেশ নিজেরাই পুরন করতে চলেছে। উপরন্তু ভারতে সেভেন স্টার রাজ্যের চাহিদা পুরন করছে। এক সময় ভারতীয় শাড়ীর বাহারী বাজার ছিলো, পাড়ায় মহল্লায় ছিলো হাকঢাক। কোরবানীর গরু সহ পিয়াজের জন্য মরিয়া ছিলো বাংলাদেশ। মোদি সরকারের ভুল পলিসি, পিয়াজ-গরু বন্দ হওয়ার কারনে বাংলাদেশকে নতুন করে ভাবতে হয়েছে। ৪ বছরের কর্ম পরিকল্পনায় কৃষক এক বছরেই ২৫ লক্ষ মেট্রিকটনের পরিবর্তে ৩২ লক্ষ মেট্রিকটন পিয়াজ উৎপাদনে সক্ষম। ৩৫ লক্ষ মেট্রিকটন চাহিদা পুরনের দারপ্রান্তে। লক্ষ্যমাত্রা ঠিক রাখতে পারলে বাংলাদেশ পিয়াজও রপ্তানী করতে হবে। গরুর প্রয়োজন মিটেছে। সিমেন্ট ও নিত্যপন্যের অনেক সামগ্রীর জন্য বাংলাদেশের আশায় থাকেন ভারতের সেভেন স্টার রাজ্য , দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশের চাহিদা পুরন করছে। ভারতের রাগের বিনিময়, প্রয়োজনের তাগিদে বাংলাদেশকে অর্জন করতে হয়েছে । পানি ও সীমান্ত হত্যার বিনিময় তিস্তার বাঁধের পরিকল্পনায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সাথে কর্ম কৌশলে মোদি সরকারের ব্যার্থতা ঢাকতে আমেরিকার রাগকে সংযুক্ত করা হয়েছে বলেই আমি মনে করি। পররাষ্ট্র মন্ত্রী সঠিক কথাই বলেছেন, আমরা ভালো করলে অনেকের ভালো লাগে না।ভারতের বিজেপি সরকারের অযোগ্যতা, অদক্ষতা রাগ দিয়ে মিটানো যাবে না। প্রয়োজন বহিঃবিশ্বের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে ভারতকে ধর্মের রাজনীতি থেকে মুক্ত করা।মানুষের জন্য বসবাস, মহাত্মা গান্ধীর ভারতকে ফিরিয়ে আনা। কাশ্মীর নিয়ে হুংকা, মিয়ারমার লোভনীয় অফার, চীনের সীমান্ত নিয়ে দন্দ, আফগানিস্তানের পুঁজি হারানো,কৃষক আন্দোলন বিজেপি সরকারের অর্থনীতি কোথা নিয়ে দার করিয়েছে ? মোদিজীকে অনুভব করতে হবে। আমেরিকাকে দিয়ে বাংলাদেশকে হুমকি দিয়ে পুরোন করা যাবে না। উপরন্তু সীমান্তে উত্তেজনার জন্য ব্যয় আরো বেরে যাবে।৫০ বছরের বন্ধুত্ব হারাবে, বানিজ্য হারাবে, সেভেন স্টার রাজ্যের যোগাযোগ হারাবে।ভারতের হারানো কোনো শেষ নাই। ইমরান খান আজ বলতে বাদ্য হয়েছে, ডলারের লোভেই যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে শামিল হয়েছিলো পাকিস্তান। পাকিস্তানকে ফতুর করা হয়েছে, ভারত ফতুর হওয়ার লাইনে আছে। বাংলাদেশকে রক্ষা করে চলেছে শেখ হাসিনা, সন্ত্রাসবিরোধী জোট থেকে। দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে পৃথিবীর কোনো শক্তি চোখ রাঙাতে পারবে না। একাত্তরে আমেরিকার নৌবহর আমাদের স্বাধীনতা প্রতিরোধ করতে পারে নাই। ইনশাআল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রগতি প্রতিরোধ করতে পারবে না। বাংলাদেশ আগের বাংলাদেশ নাই, বিশ্ব আগের অবস্থানে নাই। ভারতের ইন্দোন ছাড়া আমেরিকার হুংকার আমার বিবেচনায় নাই। শেখ হাসিনা আর শেখ মজিবুর রহমানকে একি বিচারের পাল্লায় রাখবেন না। জীবন দিয়ে শিখতে হয়েছে। তিস্তার বাঁধ যেনো শেষ কথা না হয়।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102