জনাব রবিউল আলমঃ নাকি মসজিদ মাদ্রাসা গুলো প্রতি লহ্ম রাখতে হবে, কারা, কোন ইমাম সাহেব ভাস্কর্য নিয়ে উসকানি মুলক বক্তব্য দিচ্ছে। কোন মাদ্রাসা থেকে মিছিল বের হচ্ছে। প্রশাসনের পাশাপাশি ওয়ার্ড কমিটি ও কাউন্সিলর কে দায়ীত্ব পালন করার কাজে আনা হবে, নাকি সিটি কর্পোরেশনে কন্টেকটারী ও ফুটপাতের চাঁদাবাজির কাজেই সীমাবদ্ধ রাখা হবে। দর্য্য ধরার আহ্বান জানানো হয়েছে। আমরা রাষ্ট্রের ও জন শৃঙ্খলার স্বার্থে বুকে পাথর বেধেই থাকলাম। জাতির জনক, স্বাধীনতার অগ্র নায়ক, দেশের স্থাপতির ভাস্কর্য ভাঙ্গার জন্য সাংবিধানিক শুন্যতা ও সংনিধান অবমানোনার জন্য কেনো ফয়জুল, মামুনুল, বাবু নাগরী কে আইনগত উকিল নোটিশ ও রাষ্ট দ্রোহের মামলা করা হবে না। কেনো মন্ত্রীর কাছে এমপি, এমপির কাছে কাউন্সিলর চেয়ারম্যান মেম্বাররা। ওয়ার্ড ইউনিয়ন আঃলীগের সভাপতি / সম্পাদক জেলা নগর মহানগর কমিটির কাছে তাদের এলাকার মসজিদ মাদ্রাসার প্রর্যবেহ্মন রিপোর্ট দায় করবেন না। আমি বিশ্বাস করি সমাজের সব আলেমই ফাইজুল, মামুনুল, বাবু নগরী না। জাতি ধর্ম ও রাষ্ট্রের প্রার্থক্য তাদের কাছে স্পষ্ট। একটি রাষ্ট্রে একাধিক ধর্মের মানুষ থাকে। কোরআন হাদিসের বাহিরেও প্রচলিত নিয়মকে গ্রহন করতে হয় বৃহত্তর স্বার্থে। ইরানের খামিনী,তুর্স্কের এরদোয়ান,পাকিস্তানের বেনজি ভুট্টো সহ বিশ্ব মুসলিম নেতাদের ভাস্কর্য নিয়ে কোন কথা, কোন শব্দ নাই। বাংলাদেশের বাঙ্গালদেরকে হাইকোর্ট দেখাচ্ছে মামুনুলরা। কেনো মসজিদ মাদ্রাসা ও শিহ্মা প্রতিষ্ঠান গুলতে আঃলীগের নেতাদের কে আনা হবে না, কেনো আনা হয় নাই। এখনো কিভাবে বিএনপি-জামাত অবস্থান করছে এবং কি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে, অবশ্য স্থানীয় দায়ীত্ব প্রাপ্ত নেতাদেরকে জবাবদিহিতায় আনতে হবে। এখানেও কি আমাদের চুপ থাকতে হবে ? দেখতে হবে ভানুর কোতকের মত দেখি না চোর বেটায় কি করে,দেখতে দেখতে ঘরের সব কিছু চোরেই নিয়ে গেলো। একটানা ১২ বছর হ্মমতায় থাকার পরেও শিহ্মা প্রতিষ্ঠান বিএনপি-জামাত মুক্ত করতে পারলামনা, পারলামনা আঃলীগের কমিটি গুলো বিএনপি-জামাত ও মৌলবাদ মুক্ত করতে। মুক্ত হয় নাই প্রশাসন। রন্ধ্রে রন্ধ্রে মজিব আদর্শ বিহীন ষড়যন্ত্র রেখে আমরা প্রতিরোধে ডাক দিতে পারছিনা বলেই কি দর্য্য ধরার আহ্বান। নাকি বিএনপি-জামাতের সমর্থন দিয়ে চেয়ারম্যান মেম্বার কাউন্সিলর বানিয়েছেন টাকার নিনিময়ে বলেই দর্য্য ধরার আহ্বান দিচ্ছেন। আমরা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে দর্য্য ধরতে পারবোনা মজিব জন্মশতবার্ষিকী ও বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে। যদি আপনার দর্য্য ধরার কারন আমাদের সামনে হাজির করতে না পারেন। জনকের ভাস্কর্য ভাঙ্গা জন্য আঃলীগ কি কি প্রস্তুতি নিয়েছে, বাঙালী জাতি জান্তে চায়। উপরে উল্লেখিত বিষয় গুলো বিবেচনায় আনুন। কমিটিতে শতভাগ মজিব সৈনিক বাছাই করুন।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।