মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, নির্বাহী সম্পাদকঃ বাংলাদেশে কোনো কিছুর দাম বাড়লে, কমে না। হত্যাকারীর বিচার হয় না, ইনডেমনিটি দিয়ে প্রতিবন্দকতা করা হয়েছিলো। সকল প্রতিবন্দকতা দুর করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করা হয়েছে, আইনকে তার নিজস্ব গতি এনে দিয়েছেন শেখ হাসিনা।
করোনা ভাইরাস থেকে রহ্মার জন্য শারিরীক দুরত্ব বজায় রাখার লহ্মে পরিবহনের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিলো। আগামী মাস থেকে পুরনো ভাড়ায় ফিরে যাওয়া হচ্ছে।
করোনা পরিহ্মার ফি কমিয়ে অর্ধেক করা হয়েছে, যদিও আমি করোনা পরিহ্মার ফি নির্ধারনের বিপহ্মে অবস্থান। সরকার শত শত কোটি টাকার প্রোমোদন দিয়েছেন, দিচ্ছেন। করোনা পরিহ্মায় কয় টাকার প্রয়োজন ছিলো? অনেক প্রশ্নের উত্তর হয়তো আমার কাছে নাই। আমরা অনেক কিছু হয়তো বুঝিও না। তবে এ কথা বুঝার জন্য কোনো প্রশিহ্মনের প্রয়োজন হয় না। করোনা পরিহ্মার বাধ্য বাদকতার প্রয়োজন ছিলো। জনগণকে উৎসাহিত করার পরিবর্তে, ফি নির্ধারন কতটুকু যুক্তিসংগত ছিলো, কার স্বার্থ পুরন হয়েছে। দেরিতে হলেও সরকার অনুদাবন করতে স্বহ্মম হয়েছে। পুর্ণাঙ্গ ফি বাতিল না করলেও অর্ধেক বাতিল করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা প্রমান করেছেন, আইনের উর্ধে কেহ নয়। একবার দাম বাড়লে বাংলাদেশে আর কমে না, এই অপবাদ আর এ দেশের জন্য প্রজয্য নয়।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।