বাংলাদেশ ২০১৪ থেকে খালেদা জিয়ার অবরোধ চলছে, সাথে বিএনপি একদফা
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Saturday, August 26, 2023
140 Time View
নেতৃত্বের তারেক এখন লন্ডনে,একদফা স্ব-স্ত্রী চিকিৎসা জন্য সিংগাপুরে, অবরোধের খালেদা হাসপাতালে। শ্যামা ওবায়েদ বিদেশী মিশনে, রুমিন ফারহানার টকসুতে বিএনপির আত্মতুষ্টি। কি হবে সরকার পতনের ? কি হবে বিএনপির নেতাকর্মী জেলখানাতে কি হচ্ছে ? বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা কি পয়সা ছাড়া হাজিরা দেয় ? জামিনের জন্য কতটাকা নেয় ? সরকার বিরোধী আন্দোলন ছাড়া সাথী পাতি, যুদ্ধপরাধী রাজনৈতিক দলের খোরাক কোত্থেকে আসবে ? জনগণের দাবী কথা বলেছেন, আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের,কর্মহীন হওয়ার কথা ভাবেন নাই, বিএনপির কর্মসুচি ছাড়া আওয়ামীলীগের কর্মীদের চলার উপায় নাই।বিদেশী মিশনের টাকার হিসেব না দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্ত্রীকে নিয়ে বিদেশে, চিকিৎসার নামে পলায়ন, অনেক প্রশ্ন উত্তর খুজতে হবে। আমেরিকার পিছুটান, ইউরোপের নিস্কৃয়তা,পাকিস্তানের দৈনিন্দদশা, আফগানিস্তান ও তুরস্ক থেকে জামাতের কোনো সুবিধা না আসা।
তার উপর ভারতের হুংকার,ফকরুল ইসলামের পাতলা পায়খানা,বিদেশের চিকিৎসা ছাড়া ভালো হওয়ার সম্ভাবনা নাই।ম্যাডাম কে বলে ছিলো, আপনাকে জেলখানায় নিলে, হাসিনা সরকারকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না। আপনি জেলখানায় ঢোকার এই সুযোগ হাত ছাড়া করবেন না। লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী স্বেচ্ছায় জেলে যাবে, সরকার সামলাইতে পারবে না। ডক্টর কামাল হোসেন আমাদের সাথে, আইনের যতগুলো ফাক আছে, আপনার জন্য উন্মুক্ত করে দিবে।
ম্যাডাম একটু কষ্ট হলেও আপনার কুসন্তান দেশের প্রধান মন্ত্রীর আসনে দেখতে পাবেন, মজাই মজা, কিযে মজা। বিএনপি থেকে স্বেচ্ছায় একজন নেতাকর্মী জেলখানায় আত্নসমর্পণ করে নাই।সরকার দুই চারজন কে ধরে নিয়ে ঢোকানোর পরে, থাকতে পারেন নাই, জামিনের জন্য। শেখ হাসিনার সরকারের, আদালত নিরপেক্ষ। সাকা চৌধুরীর বিক্ষাত উক্তি, আগে কুকুরে লেজ নাড়াতো। এখন লেজে কুকুর নাড়ায়। মান্না,নুরের অতিভক্তি দেখে কি আপনাদের একবারও মনে হয় না ? লেজেই কুকুর নাড়াচ্ছে। শেখ হাসিনার কিছু এজেন্ট আছে বিএনপি জামাতে, অতিরিক্ত কথা বলা ও বাচনভঙ্গি দেখলে বুঝতে হবে, ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতো। আওয়ামীলীগেও অতিচামচার অভাব নাই।
মাঝে মাঝে বিএনপির উপদেষ্টা ও মুখপত্রের উদয় হয়, মাহামুদুর রহমান, সফিক রহমান, পাপিয়া, ডক্টর কামাল হোসেনরা ,কেউ টিকতে পারে নাই। রব আর রেজা নাকি বিদেশের নিষেধাজ্ঞা এনে উল্টাইয়া দিবে। এতোদিন বিদেশীদের নিষেধাজ্ঞার অপেক্ষায় ছিলো, এখন মির্জা আব্বাসের অভিযোগ, বিদেশীরা নাকি বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছে। হিরো আলম কি, তাহলে বিএনপির শেষ ভরসা ? পত্রিকায় দেখলাম, চার দল প্রার্থী হওয়ার জন্য খুঁজে। গোপালীরা কপালী হয়, রাজনীতি জন্য সাহসের বড়ি খাইতে হয়। জন্মসুত্রে সেই বড়ি শেখ হাসিনা খাইয়া লইছে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব, রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি ও খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী জনাব রবিউল আলম।