খাস খবর বাংলাদেশ ডেস্কঃ বস্ত্রহীন সমাজ ব্যবস্থার মুখোশ উন্মোচিত করেছে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর নারী নির্যাতন। পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে হার মানিয়েছে, নিষ্ঠুরতার বর্ননা করার ভাষা নাই, ঘৃনা করারও নাই।
অপরাধের মাত্রার চেয়ে অপরাধীরা কতোটা ভংকর প্রতিবেশীর নিরবতাই প্রমান বহন করে। একজন জনপ্রতিনিধি ঘটনা জানার পরেও নিরবতার জন্য পরামর্শ দাতার ভুমিকায়, কি প্রমান করে? আপনি একজন মানুষ খুঁজে পাবেন না
এই ধর্ষণ কারীদেরকে সমর্থন করে, এমনকি তাদের মা বাবাও সমর্থন করতে পারেনা। বিচারের জন্যই ধর্ষকদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে রাজপথে মিছিলের আগে। অপরাধীদের বিচার চাইতে হবে কেনো? অপরাধীর বিচার ও সরকারের পদত্যাগ একসাথে চাইলে বিচার কার কাছে চাইলেন? আপনারা কারা ৩২ দিন কোথায় ছিলেন? শেখ হাসিনার কাছে বিচার চাইতে হয় না, শেখ হাসিনা নিজেই বিচারের জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরেছে, বিচারহীনতার ব্যাদনা শেখ হাসিনার চাইতে আর কেহ বুঝবেন না।
আগুন লাগলে আলু পোরাতে আসেন, মিডিয়ার সহায়ন্বভুতি কুড়াতে। হে কবি তোমরা নিরব কেনো? তোমরা কি দেখোনি ধর্ষনের বিবিশিখা? তবে আমি হলফ করে বলতে পারি ধর্ষণ মামলার আসামী ধর্ষনের বিচার চাইতে দেখনি।
শেখ হাসিনার বিচার ব্যবস্থা দেখনি। প্রতিটি ধর্ষণ, ধর্ষক, মাদক কারবারি, ক্যাসিনো, জুয়ারী নারী পাচারকারী, ঘুষখোর বিচারের আওতায়। বিচারের আওতায় নিজ দলের এমপি মন্ত্রী কাওন্সিলর, এমনকি দলের রথী মহারথীরাও। যারা পথে ঘাটে শেখ হাসিনার পদত্যাগ চান, তারা কি একজন বিকল্প আবিস্কার করেছেন? না করতে পারবেন?
শেখ হাসিনাতো আল্লাপাকের বিশেষ উপহার, বাংলার নেয় নীতির প্রতিক, মানুষের অধিকার আদায়ের বাহক, বাঙালী শেখ হাসিনাকে হারাতে চায় না, বিচার চায়। শেখ হাসিনার জন্য দীর্ঘ হায়াৎ চায়। আপনারা কারা? নিজের পরিচয় দিন ধর্ষন ও ধর্ষকের দীর্ঘ হায়াৎতের জন্য শেখ হাসিনার পদত্যাগ কি অপরিহার্য? বিচারের দীর্ঘসুত্রার জন্য কি শেখ হাসিনার পদত্যাগ জরুরী? কার স্বার্থ রহ্মার জন্য এতো টাকা খরচ করে শেখ হাসিনার পদত্যাগ চাইছেন? সোনাইমুড়ী নির্যাতিত নারীর জন্য? নাকি হ্মতার হালুয়া রুটির জন্য? প্রশ্ন অনেক করতে পারি, জানি উত্তর দেওয়ার হ্মমতা আপনাদের নাই। আপনারা নিজেরাই ধর্ষন মামলার আসামী। মাদ্রাসায় এখন ধর্ষকরা আলেম শিহ্মাদেয়। আদর্শ রাজনীতি ছাড়া সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন ছাড়া ধর্ষন বন্ধ হবে না। এ জন্য মায়ের ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ মা জাতিকে শিহ্মিত আদর্শিক হতে হবে।
শেখ হাসিনা ছাড়া এ কাজটি আর কারো পহ্মে করা সম্বব নয়। ইতিমধ্যে বাংলার নারী সমাজকে জাগিয়ে তুলতে পুলিশ, সেনাবাহিনী, জেলা প্রশাসক সহ প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে নারীর হ্মমতায়ন্বন করা হয়েছে।
ধর্ষিত বিশ্ব, বিচারহীন রাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশকে একটি আলাদা পরিচয় এনে দিয়েছে শেখ হাসিনা। নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর ঘটনা পুনরাবৃত্তি এই বাংলার মাটিতে চাইনা। চাইনা শেখ হাসিনার মত মানবিক, মানবতাবাদী, বাঙালীর শেষ ভরসার স্থানটি হারাতে। আমরা পারবোনা আল্লাপাকের উপহার শেখ হাসিনার মত আর একজন শেখ হাসিনা বানাতে।
আসুন ধর্ষন ও ধর্ষকে ঘৃনা করি, আলু পোড়া আশায় আগুনের অপেক্ষায় না থেকে সমাজকে পরিবর্তন, নিজেকে পরিবর্তন করার জন্য কিছুটা হলেও সময় ব্যায় করি।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।