March 28, 2024, 11:15 am
শিরোনামঃ
নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির প্রস্তাব অনুমোদিত চাঁদর পুড়িয়ে পণ্য বর্জন হয় না,ভারতীয় পণ্যে অর্জিত রক্ত বর্জন করুণ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের শ্রদ্ধা পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে লিটন মাস্টার এর ঈদ উপহার বিতরণ পপুলার লাইফ পর্ষদের বিরুদ্ধে অভিযোগ খতিয়ে দেখছে বিএসইসি টাউন হল (কাঁচা বাজার) বণিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আঃ সাত্তার সওদাগর রোজাদারদের ইফতার করালেন সঠিক ইতিহাস রচনার বিকল্প নাই : জেবেল – মোস্তফা ভোক্তার অধিকার রক্ষা, ডাল চাল,আলু পেয়াজ মাংসে সীমাবদ্ধ নয় শেখ হাসিনার বিকল্প নাই বলে আওয়ামীগারদের এতো কষ্ট ডঃ ইউনুসের মাঝে আমেরিকা যা আবিস্কার করেছেন, বিশ্বের কোনো নোবেল অর্জনকারীর মাঝে নেই ?

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস আজ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Thursday, March 16, 2023
  • 78 Time View

খাস খবর বাংলাদেশ ডেস্কঃ যতকাল রবে পদ্মা, মেঘনা/গৌরী, যমুনা বহমান/ততকাল রবে কীর্তি তোমার/শেখ মুজিবুর রহমান।’‘যদি রাত পোহালে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধু মরে নাই…’। আজ সারা দেশে এই গানটি শোনা যাবে। আজ ১৭ মার্চ, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী। সরকারিভাবে দিবসটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে উদ্যাপিত হবে।

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ রাত আটটায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ পরিবারে জন্ম হয় স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতির। পরবর্তীতে তিনিই হয়ে ওঠেন নিপীড়িত মানুষের, গণমানুষের নেতা। বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত সমাদৃত বাঙালি জাতির পিতা বিশ্বনেতাদের চোখেও হিমালয়সম।

হাজার বছরের পরাধীনতার নাগপাশে থাকা এই ভূখণ্ড বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই জন্ম দেয় বিস্ময়কর এক ইতিহাসের। বিশ্বের মানচিত্রে নতুন এক রাষ্ট্র হিসেবে ঠাঁই নেয় বাংলাদেশ। আর বাঙালি পায় জাতিসত্তার পরিচয় ও অধিকার।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আজ পালিত হচ্ছে ‘জাতীয় শিশু দিবস’। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় উদযাপিত এই দিনে আজ সরকারি ছুটি। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির চিরন্তন প্রেরণার উৎস। তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু ছিলেন নীতি ও আদর্শের প্রতীক। বাংলাদেশকে জানতে হলে বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে হবে, বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে।’

জাতীয় শিশু দিবসে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি মহান নেতার জীবন ও আদর্শ অনুসরণে এ দেশের শিশুদের যথাযোগ্য সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের সরকারের মুখ্য লক্ষ্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর বানীতে বলেন, ‘আমাদের শিশুরাই হবে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের সারথি। শিশুদের মনে দেশপ্রেম জাগ্রত করে তাদের ব্যক্তিত্ব গঠন, সৃজনশীলতার বিকাশ এবং আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে দলমত নির্বিশেষে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।’

এই দিনে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোতেও দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হবে।

স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম দিয়ে তার খ্যাতি ছড়িয়ে আছে বিশ্বময়। তার ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ডস ডকুমেন্টারি হেরিটেজের স্বীকৃতি পেয়েছে। এ ভাষণের অন্য নাম ‘বজ্রকণ্ঠ’।

সার্বিকভাবে বঙ্গবন্ধু একটি আদর্শের নাম, যে আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাঙালি জাতি মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, বিশ্বের বুকে জন্ম দিয়েছিল স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের। তাঁর ত্যাগ ও সংগ্রাম আজ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হয়ে ধরা দিয়েছে তরুণ প্রজন্মের সামনে।

ব্যক্তিস্বার্থ, লোভ, মোহ, পদ-পদবির ঊর্ধ্বে উঠে নিজের বিশ্বাসে অটল থেকেছিলেন বঙ্গবন্ধু। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়, এদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠাই ছিল তার লক্ষ্য। তিনি কখনো ক্ষমতার পেছনে ছোটেননি। ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলাই ছিল তার একমাত্র লক্ষ্য।

শেখ লুৎফর রহমান ও সায়েরা খাতুনের চার কন্যা এবং দুই পুত্রের সংসারে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ছিলেন তৃতীয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের বুলেটে মাত্র ৫৫ বছর বয়সে মারা যান বঙ্গবন্ধু। সেদিন তার দুই কন্যা ছাড়া পরিবারের অন্য সব সদস্য প্রাণ হারান স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকদের হাতে।

বঙ্গবন্ধু স্কুলজীবনেই রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িয়ে পড়েন। কৈশোরে গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে প্রথমবারের মতো গ্রেপ্তার হয়ে কারাবরণ করেন।

ম্যাট্রিক পাসের পর কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে অধ্যয়নকালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরেবাংলা একে ফজলুল হকসহ তৎকালীন প্রথমসারির রাজনৈতিক নেতাদের সান্নিধ্যে আসেন। ওই সময় থেকে নিজেকে ছাত্র-যুবনেতা হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত করেন।

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসনের কবল থেকে এ জাতিকে মুক্ত করতে বঙ্গবন্ধু নতুন রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা নিয়ে অগ্রসর হন। সহকর্মীদের নিয়ে ১৯৪৮ সালে গঠন করেন ছাত্রলীগ। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন তৎকালীন ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠিত হলে তরুণ নেতা শেখ মুজিব দলটির যুগ্ম-সম্পাদক নিযুক্ত হন।

পরে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে দলের নামকরণ করা হয় আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধু ’৫২-র ভাষা আন্দোলন, ’৫৮-র আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন ও ’৬২-র শিক্ষা আন্দোলনসহ পাকিস্তানি সামরিক শাসনবিরোধী সব আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

বাঙালির অধিকার আদায়ের এসব আন্দোলনের কারণে বারবার কারাগারেও যেতে হয় বঙ্গবন্ধুকে। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হন তিনি। আওয়ামী লীগ প্রধান হিসেবে ১৯৬৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন তথা বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণা করেন।

পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নামে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে কারাগারে পাঠায়। ’৬৯-এর ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি শেখ মুজিবকে কারামুক্ত করে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দিয়ে সম্মানিত করে।

’৭০-র নির্বাচনে বাঙালি বঙ্গবন্ধুর ছয় দফার পক্ষে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের ম্যান্ডেট লাভ করে আওয়ামী লীগ। কিন্তু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালির এ নির্বাচনি বিজয়কে মেনে নেয়নি। এরপর বঙ্গবন্ধু স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলনকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে প্রথমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং চূড়ান্ত পর্বে স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ দেন।

’৭১-এর মার্চে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানের (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসমুদ্রে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে তিনি বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।

এ ভাষণে সেদিন ঐক্যবদ্ধ বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার ডাক দিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের দিক নির্দেশনা দেন শেখ মুজিবুর রহমান। যা ইউনেস্কোর ‘ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার’-এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

’৭১-সালে ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ শুরু করলে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডের বাসভবন থেকে ওয়্যারলেসে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর বঙ্গবন্ধুকে তার বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

অবশেষে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মদান এবং ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে বীর বাঙালি ’৭১-সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় ছিনিয়ে আনে। অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে স্বদেশভূমিতে ফিরে সদ্য স্বাধীন দেশের পুনর্গঠন ও পুনর্বাসনের কাজে আত্মনিয়োগ করেন।

১৯৭৫ সালে জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ১৫ আগস্টের কালরাতে নিজ বাসভবনে ক্ষমতালোভী ঘাতকদের হাতে সপরিবারে নিহত হন তিনি। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর জীবনাবসান হয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে ৫ জনের ফাঁসির রায় ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কার্যকর করা হয়। এর মধ্য দিয়ে জাতির ইতিহাসের অন্ধকার যুগের অবসান ঘটে।

দিনের কর্মসূচি: রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন। সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকার পর ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেবেন তারা। তিন বাহিনীর সুসজ্জিত চৌকস একটি দল গার্ড অব অনার দেবে। বাজানো হবে বিউগল। পরে টুঙ্গিপাড়ায় শিশু-কিশোর সমাবেশে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ‌দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবন ও বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক কার্যালয় এবং সারাদেশে সকল সংগঠনের কার্যালয়ে জাতীয় ও আওয়ামী লীগের পতাকা উত্তোলন করা হবে।

পরে সকাল ৭টায় ধানমণ্ডি-৩২ নম্বরস্থ ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে আওয়ামী লীগ। এছাড়াও এদিন দেশব্যাপী মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা ও গির্জাসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে।

এদিকে সারাদেশে যথাযথ মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস স্বাস্থ্যবিধি মেনে পালনের জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ী ও সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এছাড়া আগামী রবিবার (১৯ মার্চ) বিকাল ৪টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102