মোঃ ইব্রাহিম হোসেনঃ রাজবাড়ীবাসীর অহংকার, জামাত-বিএনপির পেট্রোল বোমা ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে রাজপথের প্রতিবাদী সৈনিক, গরীব-দুঃখী-মেহনতি মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু, চার দলীয় জোট সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথের লড়াকু সৈনিক, সৎ স্বচ্ছ রাজনীতির প্রতীক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কন্ঠস্বর, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দেশরত্ন শেখ হাসিনার আনুগত্যের নির্ভিক নেতা বিশিষ্ট সমাজসেবক, দানশীল ব্যাক্তি এবং গোয়ালন্দ উপজেলার শাখার কৃষক লীগের যুগ্ম-আহবায়ক এস এম দেলোয়ার তুষার হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি , জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শ নীতিতে অটল।
এস এম দেলোয়ার তুষার, ছোট অবস্থা থেকেই আওয়ামী লীগের রাজপথের সক্রিয় কর্মী হিসাবে পরিচিত! কখনো পদ পদবীর আশায় রাজনীতিতে সুবিধাবাদীদের পক্ষ অবলম্বন করেননি! স্রোতের বিপদে হাঁটাই যেন তার পছন্দের!
বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে অটল নেতার পিছনে থেকে বঙ্গকন্যার হাতকে শক্তিশালী করায় তার আনন্দ! সুবিধা নিতে নয়, সুযোগ পেলে অবহেলিত বঙ্গবন্ধুর আদর্শের তৃণমূলের নেতা কর্মীদের কাছে টেনে নিয়ে তাদের দুঃখ কষ্ট শুনতেই ছুটে চলেন উপজেলার এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে! অবহেলায় ঘরে বসে থাকা নেতা কর্মীদের মনোবল শক্ত করতে সাহস জোগান! লক্ষ তার একটা-ই সংগঠন শক্তিশালী থাকলে সরকার শক্তিশালী হয়!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়নের প্রচার গুলো অনলাইনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন মুহূর্তের মধ্যে, কোন লোভ লালসা তাকে স্পর্শ করতে পারেন না! তিনি ভোগে বিশ্বাসী নয়, ত্যাগেই আনন্দ! বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ১২ বছর ক্ষমায় বলেই দেশ আজ উন্নত রাষ্ট্রের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, তবে নব্য যোগদানকৃত নেতাদের বিরুদ্ধে এস এম দেলোয়ার তুষার অভিযোগ করে বলেন, দলের মুখোশে ওই ব্যক্তি গুলো অপকর্ম করে দলের দুর্ণাম ছড়াচ্ছে! তাঁদের কঠিন হস্তে দমন করার জন্য নেতাদের প্রতি অনুরোধ করেন, এবং কোন বিএনপি জামাতের লোকজনকে দলে যায়গা না দিতে অনুরোধ করেন!
সামাজিক রাজনৈতিক ভাবে অপরাধীদের বয়কট করতেও তিনি সকলের প্রতি অনুরোধ রাখেন, গোয়ালন্দ উপজেলা কৃষক লীগের সকল নেতা কর্মীদের প্রতি সম্মান শ্রদ্ধা রেখে আকুল আবেদন করে বলেন, আসুন আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সকলে মিলেমিশে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন’ কৃষক লীগ’কে শক্তিশালী করতে মাঠে কাজ করি হাত হাত রেখে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে! স্বপ্ন দেখেন কৃষক লীগ হবে নেতৃত্বের অন্যতম!
গোয়ালন্দ উপজেলা কৃষক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক পদটি’কে তিনি চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছেন, তিনি বিশ্বাস করেন, সংগঠনের পক্ষে কাজ করলে মূল্যায়ন এক সময় না এক সময় হবেই! সংগঠনের কোন দ্বায়িত্ব’কে তিনি ছোট করে দেখেন না, দেশ বাঁচাও কৃষক বাঁচাও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেই, সুখী কৃষক সুখী দেশ দেশ হাসিনার নির্দেশ বাস্তবায়ন করা হবে গোয়ালন্দ উপজেলা কৃষক লীগের মাধ্যমে! তার জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের পাশে থেকে সহযোগী করার অনুরোধ জানান, এই কৃষক লীগ নেতা।
কৃষক পিতার সন্তান পরিচয় দিয়ে নিজেকে গর্বিত বলে মনে করেন, তিনি বলেন কৃষকদের কোন প্রকার অসম্মান মেনে নেওয়া হবে না, কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য দাবী করেন, এবং কৃষকদের সার তেল কীটনাশক ক্রয় মূল্য তাদের নাগালের মধ্যে রাখতে সরকারের প্রতি অনুরোধ রাখেন।
গোয়ালন্দ উপজেলার সকল কৃষক শ্রমিকদের সু স্বাস্থ্য কামনা করেন এবং আওয়ামী পরিবারের সকলের জন্য শুভ কামনা ও মুজিবীয় শুভেচ্ছা জানান!