জনাব রবিউল আলমঃ আজ চারদিন, রায়ের বাজারে মাদক নাই, এ এক অবিশ্বাস্য ঘটনা, যদি কেও, থেকেও থাকেন, অতি গোপনে। র্যাব পুলিশের যৌথ অভিযান চলছে। কবরস্থানে কী হচ্ছে এখনো প্রতহ্ম করা হয় নাই। তবে এ কথা আমি হলফ করে বলতে পারি, আমরা চাইলেই এদেশে মাদক থাকতে পারবে না, চাই আমাদের ইচ্ছাকে জাগিয়ে তুলার। সমাজ পরিবর্তনের বিপ্লবকে এগিয়ে নিতে হবে। আমাদের পুলিশ র্যাবকে সহায়তা করতে হবে। তবে গোপন অভিযান হওয়ার পরে প্রকাশ্যে রাজনৈতিক দল গুলো এগিয়ে আসতে হবে মাদকের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি লহ্মে মিছিল, রেলী পথ নাটক। মাদকের স্থায়ী যবনিকা ঘটাতেই হবে, বিকল্প আমাদের কাছে আর কিছুই নাই। আমাদের সন্তান ও আমাদের দেশেকে বাচাতেই হবে। সন্তানকে বাচাতে পারলে, আমাদের ইতিহাস বাচবে, দেশকে বাচাতে পারলে রাজনৈতিক ইতিহাসের অগ্রগতি হবে। চীন ইতিহাস বলে রাজনৈতিক স্থায়ীত্বই পারে একটি দেশকে সঠিক নির্দেশনা দিতে। চীনকে মাদক মুক্ত করতে না পারলে বিশ্বের কাছে চীনে তুলে আনতে পারতেন না। আজকের চীনও আমরা পেতাম না। বঙ্গবন্ধুর লেখা গন চীন সম্পর্কে পড়ার পরে, আমার ভাবনার জগতের চীনকেই আমি আবিস্কার করতে চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে। আমার দেশের জনগণ প্রশাসনকে এগিয়ে আসতেই হবে, বুঝতেই হবে, আপনাদের বৈধ অবৈধ অর্থ রহ্মা করার স্বার্থে হলেও। মাদকের মরন ছোবল থেকে ঐশির বাবা-মা করুন মৃত্যু থেকে প্রশাসন যদি কোনো বার্তা পেয়ে থাকেন, তবে আর ভাবনার কিছুই নাই, আসুন এই মরন, মারন মাদক মুক্ত করার জন্য সমাজকে জাগিয়ে তুলি জেগে উঠি আমাদের প্রিয় দেশকে রহ্মা করার জন্য। ভাস্কর্য বিতর্কে দেশকে ধ্বংস না করে, মাদক নির্মুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকার ও প্রশাসনকে আমরা বাদ্য করতে পারি মাদক নির্মুলে জনগনের পাশে থাকতে। মাদকের বিরুদ্ধে একটি গনজাগরণের প্রয়োজন অতি জরুরী হয়ে পরেছে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।