জনাব রবিউল আলমঃ মনকে বুঝাতে পারছিনা, ঘরে বসেও থাকতে পারছিনা। মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান করোনায় আক্রান্ত পুরো পরিবার। ১৫ আগষ্টের আগুন মন থেকে মুছতে পারছিনা পিতাকে হারিয়ে। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বাঙালি জাতির পিতার স্বীকৃতি দিয়েছেন সংবিধান।
সংবিধানকে স্বীকার করেই নাগরিকত্ব ও রাজনীতি করার অনুমতি নিতে হয়। নিয়েছেন ও তারা। তারপরেও জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গার ফেলে দেওয়ার হুমকি শূনতে হবে কেনো ? আঃলীগ চুপ কেনো। কেনো দল, নগর, মহানগর, থানা জেলা, সহযোগী কমিটির সভা ডাকা হচ্ছে না ? বিহ্মোব ও প্রতিবাদ সভা নাই। টাকাওলা, ক্যাসিনো, কন্টেকটার, নতুন আমদানিকৃত কাউন্সিলর মার্কা নেতারা চুপ থাকতে পারেন অর্থ রহ্মার ভয়ে। তৃণমূল বসে থাকবেনা। তাদের হারানোর কিছু নাই। আমরা রাজনৈতিক সমিকরন বুজি না, পিতার আদর্শ বুকে ধারন করে বেচে আছি। পাথর বেধেছি পেটে, তাই বলে রক্ত সুখায় নাই, পিতার ভাস্কর্য ফেলেদিবেন বুড়িগাঙ্গাতে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আমরা জানি আপনার দহ্য সম্পর্কে। দহ্যেরও একটা সীমা আছে। রাষ্ট্র হ্মমতার চাইতেও আমাদের কাছে পিতার সম্মান অনেক বেশী মুল্যবান, রহ্মা করতে না পারলে হ্মমতার কোনো অর্থ নাই। তেলিপোকা, ছাড়পোকায়ও রাজনীতি করতে চায়, করুক।
পিতাকে অসম্মান করে বাংলার মাটিতেও দ্বারাতে দিবো না ইনশাল্লাহ। আর উচুতলায় বসে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে রাজনীতির জন্য দলের ভিতর থেকে ইন্দ্রনের মাধ্যমে যদি কোনো অপশক্তি এ কথা বলার জন্য সুযোগ করে দিয়ে থাকেন, তবে তাদেরকে জবাব দিহিতায় আনতে হবে, বিচার হবে ঠেংগানির মাধ্যমে।
চরমুনাই ও মামুনুর এত বড় কথা বলার উপযুক্ত হয় নাই। এ কথা বলার মত সাংবিধানিক অধিকারও তাদের নাই। আদালত কেনো স্বপন্দিত হচ্ছে না, এত আইনজীবী আঃলীগে থাকতে একটি নোটিশ কেনো করা হয় নাই। প্রশ্ন অনেক, উত্তরের আশায় থাকলাম। চরমুনাইয়ের সভা সমাবেশ কোনো মসজিদে করতে দেওয়া হবে না, হ্মমা চাওয়ার আগ পর্যন্ত। দলিয় সিদ্ধান্ত চাই।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।