জনাব রবিউল আলমঃ দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিষয়কর আধুনিকতার ছোয়া হানিফ এন্টার প্রাইজের কর্ণদার, স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে চলচ্চিত্র সংগাম সহ একাধিক চলচিত্রের প্রযোজক,কেবিসি ব্রিক্সের মালিক, গাবতলী গরুর হাটের প্রতিষ্ঠাতা ইজারাদার, মাংস ব্যবসায়ীদের প্রিয় জয়না মহাজন হ্ম্যাত মোঃ জয়নাল আবেদিন ভুইয়ার মৃত্যুত্বে আমরা শোকাহত। ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেউন। আল্লাহপাক তাকে জান্নাত নছিব করিও। দেরিতে সংবাদ পাওয়ার জন্য তার জানাযায় অংশগ্রহন করতে না পারার ব্যাদনা জীবন ভর বইতে হবে। রাজনীতি ছাড়াও একজন মানুষ দেশ, জাতি, ইতিহাস ঐতিহ্য রহ্মায় কি পরিমান অবদান রাখতে পারে, জয়না মহাজন ছিলেন তার উজ্জ্বল নহ্মত্র।নিরহংকারী এই মানুষটার জন্য হাজার হাজার গরিব দুঃখী মানুষের কর্ম সঃস্থান হয়েছে। সুদীর্ঘ ৪০ বছর কাছে থেকে দেখার শুভাগ্য হয়েছে। তার বড় ভাই শাহাবুদ্দিন চেয়ারম্যান ও আমিন বাজারের হিজলা গ্রামটাই ছিল আঃলীগের ঘাটি। জয়না মহাজন রাজনীতির সাথে যুক্ত না থাকলেও মজিব আদর্শ নিয়ে কখনো আপোষ করেন নাই। তর্কে না গিয়েও নিরবে জাতির জনকের জন্য তার মন কেঁদেছে, আমি তার নিরব সাহ্মী। বড় মজার মানুষ ছিলেন। মিরপুর ব্রিজের নিচের অফিসেই ছিলো আড্ডা। নিরব থাকলে লোকমানের মাধ্যমে আমার ডাক পরত। একটু দেরি হলে অভিযোগের শেষ ছিলোনা। কখনো মানুষের অভাব, অভিযোগ ও সমস্যা সমাধানের জন্য বনিতা করতে দেখিনি। অনেক সমস্যার সমাধান আমার হাতেই করেছি। জয়না মহাজন সম্পর্কে লেখে শেষ করা যাবেনা। মনের অবস্থা লেখে বুজানো যাবেনা। আমাকে হ্মমা করেবন। অন্য একদিন জয়না মহাজন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো, যতদিন বেচে থাকবো।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।