January 19, 2025, 12:16 am
শিরোনামঃ
বাম গণতান্ত্রিক জোট ও আদিবাসী ফোরামের ঝিনাইদহে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত ছাত্ররা সরকার পতনের আন্দোলন করেনি, কোটাবিরোধী আন্দোলন করেছিল: বিএনপি নেতা খোকন রাজবাড়ীর পাংশায় যুবদল নেতার উপর গুলি চালানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চোরদের আর কখনো ভোট দেবে না জনগণ : উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন অবিবেচকভাবে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানিয়েছে সাজেদুল হক খান রনি ভ্যাট না বাড়িয়ে সরকারকে খরচ কমানোর পরামর্শঃ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়াতে গিয়ে আটক হলেন ছাত্রদল নেতা যুবদল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি আহত একজন

নৌকা যার,আমরা তার,প্রতিটি আওয়ামীলীগের কর্মির শ্লোগান, জয় বাংলা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Saturday, July 15, 2023
  • 196 Time View
বাস্তবতা অন্য কিছু বলে।কাউন্সিলর নির্বাচনে, ভোটের প্রয়োজনে রাজাকার নির্ভর হয়ে পরে প্রার্থীরা। দলের মনোনয়নের কথা ভুলে যায়, ভুলে যায় সংগঠনের নেতা কর্মিদের। শুরু হয় এমপি কাউন্সিলর ও দলের লড়াই। নেতারা এই লড়াই জিইয়ে রাখতে চায়, দলের সমাবেশে জনসমাগম বেশী হওয়ার লক্ষ্যে। একসময় জিমিয়ে পরে, কারোই লক্ষ্য অর্জন না হওয়ার জন্যে। পরিনতি ভোগ করতে হয় সবার,যার যতটুকু স্বার্থ যুক্ত থাকে। নৌকা যার, আমরা তাঁর, এই কথা শ্লোগানে থাকলেও বাস্তবতা ভিন্ন।নৌকা যার কাছে,সেই এমপি মন্ত্রী মেয়র কাউন্সিলর’রা কী আমাদের কথা বিবেচনায় করে ? নির্বাচিত হওয়ার পরে। প্রতিজন জনপ্রতিনিধির একটি করে গুরুপ থাকতে হবে। তার উপর আশার বানীর একটি করে গুরুপ আছে, যারা মনোনয়ন প্রত্যাশি।
দলের দায়ীত্ব প্রাপ্তরা ঘাটকা,না ঘাড়কা অবস্থায়। দলে চলে মাতাব্বরীর লড়াই, সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের মিল নাই। প্রতিটি অঙ্গসংগঠনের একই দশা। দায়ীত্ব নেওয়ার জন্য লেজুড়বৃত্তি, দায়ীত্ব পাওয়ার পরে বেটা গ্রীরি। সম্পাদক পেয়েছি, সভাপতি, কাউন্সিলর এমপি মন্ত্রী আমি এবং আমার বংশের চাই। আর কেউ হতে পারবে না।
নির্বাচনে মনোনয়ন পাইলে, জামাতের ভোটের সাথেও আপোষ করতে হয়। আমরা সবাই জানি, স্বাধীনতা বিরোধীদের ভোট নৌকায় দিবে না।তবু অতিউৎসাহীরা ভোটে কাঙ্গাল ? যাদের কে প্রতিরোধের জন্য আমাদের রাজনীতি, তাদের সহায়তার জন্য ভোটের নীতি ভালো লাগে না। ভোটের পরে মিথ্যে আশা দানকারীদের প্রতিদান শুরু হয়। নৌকার মাঝিরা অসহায়। সবই হয় ক্ষমতায় আসার পরে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ টাকে দেখবে ? না বাঙালি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তনে কাজ করবে ? নাকি দলে কোন্দল মিটাবে ? বহিঃবিশ্বের রাজনৈতিক কোন্দল এখন প্রকাশ্যে। ষড়যন্ত্র কারীরা বসে নেই। শেখ হাসিনাকে হটাতে পারলে, বাংলার আকাশ মুক্ত, লুটেরাদের জন্যে। পরাশক্তির স্বার্থ আঘাত লেগেছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ, শেখ হাসিনার রক্ষা কবজ হয়ে।
আওয়ামীলীগে ও সহযোগী সংগঠনে কেনো অন্তদ্বন্দ ? একটি বিষয় পরিস্কার, এই অন্তদ্বন্দের মুল কারিগর, আমদানিকৃত নেতারা। যারা সব সময় সরকারী দল করে।যারা দলের ভিতরে রাজনীতির নামে কন্টেকটার।কমিটি বানিজ্য মার্কা নেতা দিয়ে দলীয় ঐক্য আশা করা যায় না। যারা নিজের চায়, তারা দল ও জাতিকে কিছুই দিতে পারে না।বাঙালি জাতি, আওয়ামীলীগের ঐক্য, বিশ্বের কোনো পরাশক্তি কে পরোয়া করে না। জবাবদিহিতার প্রয়োজন হবে না। প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, দলিয় ঐক্য, কলংক মুক্ত নেতা। শেখ হাসিনার হুকুম তালিমের।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব, রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি ও  খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী জনাব রবিউল আলম।
শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102