নোবেল পুরস্কার, মানব সেবার জন্য ? না-কি মানুষের রক্ত চুষার জন্য ?
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Tuesday, September 5, 2023
99 Time View
নোবেল পুরস্কার,বিশ্ব মানব সেবা ও আবিস্কারের জন্য। কবিগুরু রবিন্দ্র নাথ, নোবেল পেয়েছিলন, কবিতার ছন্দে, মনের আনন্দে ও বিরহের গানের সুরে। সাহিত্যের প্রতিটি মোহনায়, কবিগুরুর অবদান, বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় সংগীত সৃষ্টির কর্তা ছিলেন কবিগুরু।একজন বাঙালি বেচে থাকতে গুরুর স্থান কেউ মুছে দিতে পারবে না। নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন, অমত্য সেন,অর্থনীতির জন্য। বাঙালি সংস্কৃতি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ নিয়ে আপোষ করেননি। মানবিকতা ও মানবতা, ধর্মের উদ্ধে থেকেছেন। রাষ্ট্রের কোনো ক্ষমতার মোহে নিজেকে বিলিয়ে দেননি। নোবেল পেয়েছেন ? না নোবেল দিয়েছেন ? ডক্টর ইউনুস কে, এই প্রশ্ন অমিমাংসিত আমার কাছে । পৃথিবীর সব নোবেল পুরস্কারের ব্যাক্ষা আছে, শিল্প সাহিত্য,সংস্কৃতি, বিজ্ঞানের নিরলস শ্রমে আবিস্কারের জন্য। মানব সেবার ইতিহাস সৃষ্টি কারীদের জন্য । রাজনৈতিক ! পরাধীনতার মুক্তর চিন্তার জন্য নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছে অংসান সুচি সহ পশ্চিমাদের তাঁবেদার’রা। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় নাই, তাঁবেদারি গ্রহন না করার জন্য । ইউনুস সাহেবকে নোবেল দেওয়ার কারন দেখানো হয়েছে, খুদ্রঋন। সুদের টাকা উঠানোর জন্য। পশ্চিমাদের সেবার জন্য। বাঙালিকে, যতো পারো লুটে আনো, আমরা তোমাকে বাংলাদেশের মসনদে বসাবো।নোবেল দিয়ে শুরু করলাম।
তুমি হবে নতুন মির্জাফর। ইতিমধ্যে অনেক গ্রামিন ঋণ গ্রহিতা আত্মহত্যা করেছে। জীবন বাঁচাতে, জীবন সাজাতে নোবেল ? না-কি আত্নহত্যার জন্য নোবেল ? পশ্চিমাদের নোবেল পুরস্কার ইউনুস পেয়েছেন ? না দিয়েছেন ? এই প্রশ্ন বাঙালি জাতির কাছে আজও অমীমাংসিত। যেই ভাবে বিশ্বের পশ্চিমা শক্তি একের পর এক বিজ্ঞপ্তি ও বিজ্ঞাপন দিয়ে ইউনুসের নোবেলের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, তাতে সন্দেহ প্রকট থেকে প্রকটতর হচ্ছে। বৃটিশরা নবাব সিরাজ দৌলা কে পরাজিত করার লক্ষ্যে মির্জাফরকে হাতে নিয়েছিল, বাংলার স্বাধীনতার সু্য্য বিনষ্ট করার জন্য। রক্ত চুষার জন্য মির্জাফর সেই কলংক মুছতে পারেননি। মির্জাফরের নামটা বাঙালি জাতির গালিতে পরিনত হয়েছেন।
বাংলাদেশের অর্থ ও রক্ত চুষে বিশ্বকে জয় করেছেন ইউনুস।শ্রমিকের বেতন, রাষ্ট্রের রাজস্ব ফাঁকির জন্য আইনের কাছে জবাবদিহি চলছে। মুক্তির জন্য একজন বাঙালি, প্রতিবাদ করেনি।বিদেশী প্রভুরা চিঠি দিচ্ছেন।বিচার বিভাগের উপর নগ্ন হস্তক্ষেপ। প্রতিটি দেশের নিজস্ব বিচার ব্যবস্থা আছে,আছে স্বাধীনতাও গনতন্ত্রের নীয়ম নীতি। জুতা চুরে বিচার হয় বাংলাদেশে,অর্থ পাচারের বিচার হবে না। শেখের বেটিকে তোমরা, এখনো চিনতে পারলা না ? নোবেলের কাছে বিক্রি হয় না, পশ্চিমাদের দালালির জন্য, বাঙালির স্বার্থ বিষর্জন দিবে না। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান পশ্চিমাদের দাসত্ব গ্রহন করেনি,ক্ষমতার জন্য। বাঙালির কৃতদাস ছিলেন। এখনো বাঙালি জীবন দিতে পারে।
তোমরা হত্যা করে মানুষের মন থেকে মুছে দিতে পারো নি। ১৬০ জন বিশ্ব নেতা বিজ্ঞাপন ও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ইউনুস কে বাঙালির মনে স্থান করে দিতে পারবে না। মনের স্বাধীনতার নাম গনতন্ত্র।মোস্তাক, জিয়া, গোলাম আজমকে বাংলার মাটিতে প্রতিষ্ঠিত করতে পারো নি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার থেকে রক্ষা করতে পারো নি। তৃতীয় ধারা সৃষ্টি করতে চাও। ফ্রিডম পার্টি দিয়ে হয় নাই, বিএনপির মাধ্যমে পারছো না, যুদ্ধপরাধী জামাত কে বাঙালি ক্ষমা করবে না। মান্না,নুর, রেজাকে নিয়ে অনেক খেলা হয়েছে। খেলতে চাও ইউনুসকে নিয়ে ? রক্ত চুষা,সুদ খোর, লুটেরাদের বাংলাদেশের মাটি সইতে পারছে না। স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে পারে, বিচারহীনতার অপবাদ মানতে পারবে না। ইউনুসের বিচার বন্ধ হলে, বাংলার মাটিতে কবর হতে পারে। পশ্চিমারা সেই ধাক্কা সইতে পারবেন তো ?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে দুর্নীতির নথি খতিয়ে দেখুন, আইনজ্ঞের মাধ্যমে। মানবাধিকার গনতন্ত্র রক্ষার জন্য ইউনুস ? না-কি গনতন্ত্ ধ্বংসকারী ? আমেরিকায় বসে বিজ্ঞপ্তি ও বিজ্ঞাপন মাধ্যমে আপনাদের চরিত্র বিশ্বের কাছে প্রকাশ করবেন না। বাঘে ধরলে ছাড়ে, শেখের বেটী ধরলে ছাড়ে না। বাঙালিরা ঘরে ঘরে জানে, আপনাদের কেনো জানা হলো না ?
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব, রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি ও খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী জনাব রবিউল আলম।