উদ্ধার অভিযান চলছে, খাল কাটাও শুরু হয়ে গেছে। মেয়র আতিকুল ইসলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অস্থায়ী অফিস নিয়ে মোহাম্মদপুরে। এই এক আজব অভিযান দেশের মানুষ দেখছে। জমি দখল, অবৈধ বাজার নির্মান,গুণ্ডা বাহিনীর মদদদাতা হিসেবে সরকারী দলের এমপি মন্ত্রীদের কে মিডিয়া প্রতিপক্ষ চিহ্নিত করেন। স্থানীয় সংসদ আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান প্রমান করলেন, অবৈধ দখল মুক্ত কাজে রাষ্ট্রের পক্ষে জনগনের পক্ষে দারিয়ে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদে জন্য ডিওলেটার দিয়ে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামের কাছে সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছিলো। রামচন্দ্র পুর খালের আয়তন রহিম বেপারী ঘাট পর্যন্ত, শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রক্তে ভেজা বটগাছটি খালের পাড়ে দারিয়ে আছে : অবৈধ দখলদারের অধিনে। পুরোটা উদ্ধার হবে ? নাকি পুর্বের সরকারের মত ম্যানেজ হবে ? চোখের সামনে খাল দেখছেন, পানিও দেখবেন। প্রর্যায়ক্রমে ঢাকার অবৈধ দখলকৃত খাল উদ্ধার হবে জনস্বার্থে। মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন ৮৫ কোটি টাকা ব্যায় হয়েছে, আরো একশত কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। পুর্বের ব্যার্থতা ঢাকতে। মেয়র বলেন খাল থেকেও বিশফুট জমির প্রয়োজন হবে খালের পার বাঁধতে। অবৈধ দখলদারদের বৈধ নোটিশ দেওয়া হবে না।দখলদার’রা জানেন, এখন তারা নিজেরাই বিল্ডিং ভাঙা শুরু করেছেন। সাদেক খান বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মানুষের জন্য আমরা রাজনীতি করি। ঢাকাকে রাহু মুক্ত করবোই ইনশাআল্লাহ। উপস্থিত সাংবাদিকরা বিস্মিত হন খালের উপরে দশতলা বিল্ডিং দেখে। মেয়র বলেন, যতবড় শক্তিশালী হউক না কেনো জনগনের অধিকার হরন করতে দেওয়া হবে না। বুড়িগঙ্গা রাহু মুক্ত করা হয়েছে। ঢাকার খাল রাহু মুক্ত করতে পারলে ঢাকা হবে দোষন মুক্ত শহর। অসমাপ্ত

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।