January 24, 2025, 12:37 pm
শিরোনামঃ
আরাফাত রহমান কোকোর কবরে মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির শ্রদ্ধা আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু বার্ষিকীতে সাখাওয়াত হোসেন নান্নুর গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি বিএনপি মহাসচিব নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটা ১/১১ সরকার চাইছে: নাহিদ ইসলাম ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনঃ ইসি আব্দুর রহমানেল মাছউদ দেশে আমরা জিয়াবাদ, মুজিববাদ চাই নাঃ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে পারছে না: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে: ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর আরাফাত রহমান কোকোর ১০ম মৃত্যু বার্ষিকীতে শুক্কুর মাহমুদের গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম বাংলাদেশ অর্থোপেডিক সোসাইটির নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন

দেশটা কোনো বিশেষ দলের নয় : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Saturday, October 23, 2021
  • 214 Time View

নিউজ ডেস্কঃ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, বাংলাদেশকে যেভাবে দলীয় দেশে পরিণত করা হয়েছে, এর থেকে আমাদের মুক্ত করতে হবে। এটা কোনো বিশেষ দলের দেশ হতে পারে না। এটা বাংলাদেশের নাগরিকদের দেশ বানাতে হবে। সেরকম একটা দেশ বানাতে হলে জিয়াউর রহমান-খালেদা জিয়ার আদর্শে উদ্দীপ্ত হয়ে আমাদের নেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বে লড়াই করতে হবে।

শনিবার (২৩ অক্টোবর) বেলা ১২টার দিকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে জাতীয় মানবাধিকার সমিতি আয়োজিত ‘একটি ভোরের প্রতিক্ষায়’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বইটি সংকল করেছেন লন্ডন প্রবাসী ডা. আব্দুল আজিজ ও সায়েক এম রহমান। বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ছাড়াও অনুষ্ঠানে অভিবক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকাকে মরণোত্তর সম্মাননা প্রদান করা হয়। মরহুমের পুত্র ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন পদকটি গ্রহন করেন।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, তারা (আওয়ামী লীগ) ’৭২-এর সংবিধানের কথা বলেন। ’৭২-এর সংবিধানে জরুরি অবস্থা জারির কোনো বিধান ছিল না। সে বিধান তারাই সংবিধানে যুক্ত করেছে এবং তারাই প্রথম জরুরি অবস্থা জারি করেছে। তারা আজকে ইনডেমনিটির কথা বলে, ইনডেমনিটি তো তারাই প্রথম রক্ষীবাহিনীকে দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য করেছিল।

তিনি বলেন, তথাকথিত এক/এগারো সরকার, যে সরকারের সাংবিধানিক কোনো ভিত্তি ছিল না। একটা তত্ত্বাধায়ক সরকার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করবে, সেই ৯০ দিন প্রায় শেষ, সেই সময় নতুন একটা সরকার। তারা ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে পারবে না, এটা জানা সত্ত্বেও তাদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে কে গিয়েছিল? বিএনপি তো যায়নি, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সাথিরা গিয়েছিল। সেই সরকার যে জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সেই জরুরি অবস্থার মধ্যে ২০০৮ সালে নির্বাচন করতে রাজি ছিল আওয়ামী লীগ এবং তাদের জোটের সাথিরা। একমাত্র খালেদা জিয়া দাবি করেছিলেন যে, জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার না করলে আমি নির্বাচনে যাবো না। তার দাবির মুখে জরুরি অবস্থা বাতিল করতে হয়েছে, মানুষ তার গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে।

বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির উপদেষ্টা ফয়সল মাহমুদ ফয়জীর সভাপতিত্বে ও চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপির মহানগর দক্ষিনের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন, ছাত্রদল সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার, শীর্ষখবরইউকে’র ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক জামান সরকার মনির, সংগঠনের মহাসচিব অ্যাডভোকেট মো. সাইফুল ইসলাম সেকুল প্রমুখ।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102