February 8, 2025, 1:31 am
শিরোনামঃ
বাউফলে পোষ্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ রাজধানী মোহাম্মদপুর ২৯ নং ওয়ার্ডে শীতার্তদের মাঝে বিএনপি নেতার কম্বল বিতরণ দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের মাধ্যমে বিপিএফসি- ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন হলো Xtreme Lungiz! আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবর ভারতে বসে আ.লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ায় ঢাকায় ভারতীয় ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব রাজধানী আদাবরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মসূচির বিরুদ্ধে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল আর বাঁচানো গেলো না বসতঘরে দগ্ধ স্কুলছাত্র নিতুনকে নারায়ে তাকবীর’ স্লোগান দিয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে ও ককটেলের বিস্ফোরণ,পরে টেন্ডার বাক্স লুট ঝিনাইদহে বাম জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল ঝিনাইদহে সিপিবি’র উদ্যোগে গণতন্ত্র অভিযাত্রা

দিল্লিতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈঠকের পর বাংলাদেশের নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র কেন নীরব

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Monday, November 13, 2023
  • 169 Time View

খাস খবর বাংলাদেশ অনলাইন ডেস্কঃ ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে গত ১০ নভেম্বর ২০২৩ রোজ শুক্রবার ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশিরাই তাদের ভবিষ্যৎ ঠিক করবে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ওই ব্রিফিংয়ের লিখিত বিবরণীও প্রকাশিত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে মুখ খোলেনি যুক্তরাষ্ট্র।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একান্ত বৈঠকের আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে মন্তব্য করে না। একান্ত আলোচনা’ বলে যুক্তরাষ্ট্র যা গোপন রাখতে চাইছে, ভারত কেন তা প্রকাশ করল তার সম্ভাব্য কারণ ব্যাখ্যা করেছেন ওয়াশিংটন ডিসির শীর্ষস্থানীয় নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান। রোববার তিনি গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে বলেন, ভারত সম্ভবত বিষয়টি প্রকাশ্যে এনে জোরালো বার্তা দিতে চেয়েছিল।

বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না এ বিষয়ে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন। তিনি এর জবাব এড়িয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু তা না করে তিনি ভারতের অবস্থান বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। এর মাধ্যমে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বুঝিয়েছেন বাংলাদেশকে ভারত কতটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।

বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নীরবতার কারণ প্রসঙ্গে মাইকেল কুগেলম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান হলো উচ্চ পর্যায়ের একান্ত আলোচনায় কী কথাবার্তা হলো সে বিষয়ে প্রকাশ্যে কিছু না বলা। যৌথ বিবৃতির বাইরে যুক্তরাষ্ট্র সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলে না।

কুগেলম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নীরবতার সম্ভাব্য আরেকটি কারণ হতে পারে, বাংলাদেশের নির্বাচন এমন একটি ঘটনা যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য আছে। খুব কাছের অংশীদারের (যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত) মধ্যে মতপার্থক্যের বিষয়টি ওয়াশিংটন সম্ভবত সামনে আনতে চায়নি।

মাইকেল কুগেলম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত দুই দেশই কিন্তু বলবে তারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে সমর্থন করে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্রের বিকাশকে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ইস্যু বানাতে চায়। মূলত এ বিষয়টি নিয়েই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের মতপার্থক্য।

কুগেলম্যান বলেন, আরেকটি বিষয় না বললেই নয়। বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপির সঙ্গে গত কয়েক বছরে অনেক জোরালো সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। অথচ এই বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হয় এ নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের দুশ্চিন্তা ছিল।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102