July 9, 2025, 8:16 am
শিরোনামঃ
জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে জাপার বহিষ্কৃত নেতাদের সংবাদ সম্মেলন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ মোহাম্মদপুরে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ আগামীকাল (৯ জুলাই) মশিউর রহমান যাদু মিয়ার ১০১তম জন্মবার্ষিকী পরীক্ষার্থীদের মাঝে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লার বিশুদ্ধ খাবার পানি বিতরণ মানিকগঞ্জ-২ আসনে মানুষের আশা-ভরসার প্রতীক: আবিদুর রহমান খান (রোমান) পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজধানী মোহাম্মদপুরে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল যুবদল নেতা জাহিদ মোড়লের বহিষ্কার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ, ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা ‘ভারতকে ধমক দিয়ে কথা বলার সাহস রাখে শুধু বিএনপি’: বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম সিরিয়া ও বাংলাদেশে ‘আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাত’ গ্রেপ্তার বাংলাদেশিরা: মালয়েশিয়া পুলিশ

দিল্লিতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈঠকের পর বাংলাদেশের নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র কেন নীরব

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Monday, November 13, 2023
  • 197 Time View

খাস খবর বাংলাদেশ অনলাইন ডেস্কঃ ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে গত ১০ নভেম্বর ২০২৩ রোজ শুক্রবার ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশিরাই তাদের ভবিষ্যৎ ঠিক করবে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ওই ব্রিফিংয়ের লিখিত বিবরণীও প্রকাশিত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে মুখ খোলেনি যুক্তরাষ্ট্র।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একান্ত বৈঠকের আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে মন্তব্য করে না। একান্ত আলোচনা’ বলে যুক্তরাষ্ট্র যা গোপন রাখতে চাইছে, ভারত কেন তা প্রকাশ করল তার সম্ভাব্য কারণ ব্যাখ্যা করেছেন ওয়াশিংটন ডিসির শীর্ষস্থানীয় নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান। রোববার তিনি গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে বলেন, ভারত সম্ভবত বিষয়টি প্রকাশ্যে এনে জোরালো বার্তা দিতে চেয়েছিল।

বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না এ বিষয়ে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন। তিনি এর জবাব এড়িয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু তা না করে তিনি ভারতের অবস্থান বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। এর মাধ্যমে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বুঝিয়েছেন বাংলাদেশকে ভারত কতটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।

বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নীরবতার কারণ প্রসঙ্গে মাইকেল কুগেলম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান হলো উচ্চ পর্যায়ের একান্ত আলোচনায় কী কথাবার্তা হলো সে বিষয়ে প্রকাশ্যে কিছু না বলা। যৌথ বিবৃতির বাইরে যুক্তরাষ্ট্র সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলে না।

কুগেলম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নীরবতার সম্ভাব্য আরেকটি কারণ হতে পারে, বাংলাদেশের নির্বাচন এমন একটি ঘটনা যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য আছে। খুব কাছের অংশীদারের (যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত) মধ্যে মতপার্থক্যের বিষয়টি ওয়াশিংটন সম্ভবত সামনে আনতে চায়নি।

মাইকেল কুগেলম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত দুই দেশই কিন্তু বলবে তারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে সমর্থন করে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্রের বিকাশকে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ইস্যু বানাতে চায়। মূলত এ বিষয়টি নিয়েই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের মতপার্থক্য।

কুগেলম্যান বলেন, আরেকটি বিষয় না বললেই নয়। বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপির সঙ্গে গত কয়েক বছরে অনেক জোরালো সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। অথচ এই বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হয় এ নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের দুশ্চিন্তা ছিল।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102