শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাস লেখা যাবেনা। ভারতকে নিয়ন্ত্রণ, চীনকে মোসাহেবা করতে গিয়ে আমেরিকার কর্তত্ব আজ কোথায় এসে দারিয়েছে ? বাংলাদেশকেও চোখ রাঙানী ভুলে গেছে। র্যাবের নিষেধাজ্ঞা, বঙ্গবন্ধু হত্যার আসামী ফেরত, অস্ত্রের জন্য লোন। সামরিক চুক্তি হলে বাংলাদেশের পুর্ণজনম হবে যুক্তরাষ্ট্রের ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে। তৈল কতপ্রকার এবং কি কি হতে পারে, আমেরিকার প্রশাসন, তাই নিয়ে অপেক্ষায় আছে। একবার হা করলেই কপোকাত। পাকিস্তান যাই যাই, শ্রীলঙ্কার খবর নাই, ভারতের দমবন্ধ। চীন পাত্তা দিচ্ছে না, আফগানস্থান থেকে পলায়ন বিশ্ব এখনো ভুলতে পারেনি, বাংলাদেশের মাটি হারালে যুক্তরাষ্ট্রের আর থাকলোটা কি। মিয়ারমা জন্মগত আমেরিকার বৈরী হয়ে আছে। এককথায় বলতে হলে, বলতেই হবে, দক্ষিণ এশিয়ার কর্তত্ব হারাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। পুর্ণজনম হবে কি সোভিয়েত ইউনিয়নের মিত্র শক্তির ? আমি অভাগ হবো না। ইউক্রেন যুদ্ধ যদি তেল, গ্যাসের হয়, তবে পারমাণবিক বোমার প্রয়োজন কোথায় ? আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা মুল্য কোথায় ? ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এখনো নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করেন নাই। ইজরায়েল, তুরস্ক, সৌদি আরব, আরব আমিরাত সহ অনেক মিত্র সাড়া দিচ্ছে না। শেখ হাসিনার কাছে তুরুপের তাশ, কীভাবে ব্যবহার করবেন, সময় বলে দিবে। বাংলাদেশের গুরুত্ব এখনো বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো অনুভব করতে ব্যার্থ হয়ে নিষেধাজ্ঞা প্রলব বকছেন। কিবরিয়া তো তালিকা নিয়ে বকেই যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার তুরুপের তাশের খরব কারো কাছে নেই বলে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।