September 21, 2023, 8:14 pm
শিরোনামঃ
শিগগিরই কমিটিগুলো আপনারা পেয়ে যাবেনঃ মির্জা আজম কালুখালীর খায়ের চেয়ারম্যান আর নেই রাজবাড়ীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের চেক বিতরণ ডিএমপির নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধঃ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী উন্নয়নে আজও বিশ্বখ্যাতঃ কবি মোঃ নাসির উদ্দিন দুলাল শেখ হাসিনাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবেঃ মৎস্যজীবী লীগের নেতৃবৃন্দ  ঢাকা ও ঢাকার বাইরে টানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে চান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী নৌকা যার, আমরা তার, আওয়ামী লীগের এই শ্লোগান মানতে হবে

ঢাকার ভিহ্মুকের সাথে ভারতের মন্ত্রীদের খাদ্যের মিল নেই, নেই জীবনমানের সাথে

Reporter Name
  • Update Time : Saturday, November 7, 2020
  • 128 Time View

জনাব রবিউল আলমঃ পুরো ভারতের মন্ত্রীদের খাদ্য তালিকা সম্পর্কে আমি অবিহিত নই। তবে অসম, ত্রিপুরার মন্ত্রীরা ঢাকার ভিহ্মুকের সমতুল্য খাদ্য গ্রহন করতে পারেন না। এর কারন বিশ্লেষণ করলে ৪ টি কারন আপনার সামনে আসবে।(১) অসম, ত্রিপুরার মন্ত্রীদের বয়স বিবেচনায় খাদ্য তালিকা ডাক্তারের বিধিনিষেধ আছে। (২)অতিরিক্ত ব্যায় সংকোচন, ভারতের জীবনমান, দেশপ্রেম, খাদ্য তালিকায় নিরামিষ, একটুকরো মাংস, মাছ, ডালের অতিরিক্ত নয়। (৩)ভারতীয় মন্ত্রীদের অতিরিক্ত অর্থ প্রদর্শনের সুযোগ নেই, দেশিয় গাড়ী,খদ্দের কাপর, মাথায় টুপি, গরিবী প্রদর্শনে ব্যার্থ হলে, জনগণের কাছে গ্রহনযোগ্যতা হারানোর ভয় থেকে অনেক কিছুই করতে পারেন না ভারতের মন্ত্রীরা।(৪) অর্থ, পোষাক ও খাদ্য তালিকা লুকিয়ে চলতে হয় দুর্নীতি প্রকাশ পাওয়ার ভয়ে।

ঢাকার ভিহ্মুকদের খাদ্যের জন্য পয়সার প্রয়োজন হয় না, ভোট চাওয়ার কোনো সম্বাবনা নাই। খাদ্যের জন্য কোনো হিসেব নাই, ডাক্তারের বিধিনিষেধ নাই। ঢাকার রাস্তায় ও মাজারে ভিহ্মুকের কাছে অসহায় ভাবে শিল্পপতি ও সমাজপতিদের বিনয়ী ভাবে আবেদন করতে হয়, দয়া করে আমার বাড়ীতে একবেলা খাওয়ার জন্য।ভিহ্মুকের প্রশ্ন থাকে, কি খাওয়াবেন। অনেক ভিহ্মুক বিরিয়ানি, তেহারী খেতে পারেন না। আগে দাওয়াত না করলে অনেক ভিহ্মুক দাওয়াত গ্রহনও করেন না। ভিহ্মুকের দেওয়া খাদ্য তালিকা পুরন করার অঙ্গিকার না করলে।

ভারতের অসম, ত্রিপুরার জীবনমান আমাকে প্রতিবছরই দেখতে হয় আত্নীয়তার টানে। ভারতের অসম রাজ্যে জন্মগ্রহণ করার জন্যে। ভারতের সব চেয়ে অবহেলিত, অনউন্নত বলতে পারেন। জীবনমান লেখে বুঝানো যাবে না, বাংলাদেশের সাথে তুলোনা করার প্রয়োজনও পরেনা।

উইপোকার সথে আমি মিলাতে পারিনি। ছিটমহল বিনিময়ের পরে ভারতীয় জীবনমান থেকে বাচার জন্য উইপোকার কামরকেই বেছে নিয়েছেন ভারতের ছিটমহলবাসী। ত্রিপুরার অনেকেই কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সহ কর্মের সন্দানে অবৈধ অনুপ্রবেশ করেন। লাকরি, কাঠাল, ফলমুল, তরিতরকারি বিক্রি করে জীবন রহ্মা করেন। অবৈধ গরু মহিষ পাচার করে হাজার হাজার ভারতীয়দের জীবিকা নির্বাহ হয়। পিয়াজ থেকে কাঁচা মরিচ, গাড়ীর যন্ত্রাংশ, এমন কি পাচার করেন না ভারতীয়রা। আমরা কিন্তু একবারও তাদেরকে উইপোকা অথবা নর্দমার পোকা বলিনি। প্রতিবেশি বন্ধু মনে করি স্বাধীনতার জন্য। আশা করি ভারতের সাংবাদিক বন্ধুরা, বন্ধুত্বের মর্জাদা রহ্মা করে কলম চালাবেন। কলমের বদলে ছুরি চালানোর চেষ্টা করলে, বন্ধুত্বের জন্য বাংলাদেশকে নতুন করে ভাবতে হবে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবের উদারতা দেখেছেন, শেখ হাসিনার শাসন ব্যবস্থা দেখেন নাই। বাঙালি রক্তে নবাব ও মির্জাফর আছে। প্রার্থক্য শুধু এপার ওপার যেনো না হয়।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102