আবিদ আহানাফ কনক, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সরকার ক্ষমতায় থাকা কালীন সময়ে ঝিনাইদহ উন্নয়নে সাবেক এমপি জনাব মসিউর রহমানের কৃতিত্ব।
যুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশে ঝিনাইদহের উন্নয়নে যার অবদান তিনিই জননেতা মসিউর রহমান। আধুনিক ঝিনাইদহের জনক বীর মুক্তিযোদ্ধার কমান্ডার জননেতা মসিউর রহমান ঝিনাইদহের উন্নয়নে উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব-পশ্চিম প্রত্যেকটা অঞ্চলকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছেন।
জণগণের চাওয়া পাওয়া পূরণে, ঝিনাইদহ বাসীর জীবন যাত্রার মানোন্নয়নের দিকেই জননেতা মসিউর রহমান বেশী নজর দিয়েছেন।ঝিনাইদহের দক্ষিণ-পশ্চিমঞ্চলের মত করেই সাঁজিয়েছেন ঝিনাইদহের পূর্ব অঞ্চলও।
ঝিনাইদহ বাসীর সকলের জন্য, সার্বিক দিক বিবেচনায় পূর্ব অঞ্চলে তিনি খুলনা বিভাগের সবচেয়ে বড় চক্ষু হসপিটাল নির্মান করেছেন।
ঝিনাইদহের যুবক ছেলেরা যেন কোন দিক থেকে পিছিয়ে না পড়েন এবং প্রযুক্তিগত বা কারগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজেদের কর্মসংস্থান ও দেশের বেকারত্বের হার তুলনামূলক কম হয় সেদিকে বিবেচনা করে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ঝিনাইদহ পলি টেকনিক ইন্সটিউট ও টেকনোলজি ইন্সটিউট। যেখানে প্রতি বৎসরই শত শত মেধাবী বের হয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছে।
এখানেই শেষ নয়, ছোট বড় সকল মানুষের জন্যেই তার উন্নয়ন প্রতীয়মান।শিশুদের জন্য তিনি নির্মান করেছেন শিশু হাসপাতাল, ঝিনাইদহের তুলা উন্নয়ন বোর্ড, শ্রমিকদের সুবিধার্থে আরাপপুরে নির্মান করেছেন বৃহৎ বাস টার্মিনাল। উত্তরঞ্চলের সৌন্দর্য বর্ধন সহ সড়ক ও যোগাযোগ ব্যাবস্থার যথেষ্ট উন্নতি একমাত্র এই জীবন্ত কিংবদন্তী মসিউর রহমানের হাত ধরেই।
মসিউর রহমানই পেরেছে, মসিউর রহমানই পারবে ঝিনাইদহকে এগিয়ে নিয়ে যেতে।
মসিউর রহমানের সালাম নিন
বিএনপিতে যোগ দিন
মসিউর রহমানের দুই নয়ন ঝিনাইদহের উন্নয়ন।
লেখকঃ আবিদ আহানাফ কনক