March 23, 2023, 11:58 am
শিরোনামঃ
জন্মদিনে শুভেচ্ছায় সিক্ত নাঈমুল হাসান রাসেল উত্তাল মার্চের গনহত্যার স্বীকৃতি ও পাকিস্তান বাহিনীর বিচার বেলাবো-মনোহরদী আসনের জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য প্রার্থী হচ্ছেন তুলি রাজবাড়ীতে দশ গ্রাম হেরোইন সহ মিলন কসাইকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ ১/১১ সরকার বাংলার মাটিতে কায়েম হতে দেয়া হবে নাঃ জাহাঙ্গীর কবির নানক ঝিনাইদহ জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রন করুন : বাংলাদেশ ন্যাপ সমস্যার আগে সমাধান করলে নাকি রাজনীতি অর্থবহ হয় না  রাজধানী মোহাম্মদপুর টাউন হলে, ‘মুনিয়া ফাস্টফুড কর্নার’নামের নতুন ফাস্টফুডের দোকান উদ্বোধন ঝিনাইদহ ইসলামী ব্যাংকের সুদ করবারি আবু সাঈদ এখনো বহাল তবিয়তে

ঝিনাইদহে ধর্ষণ মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ কারাগারে

Reporter Name
  • Update Time : Wednesday, February 15, 2023
  • 34 Time View

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হরিশংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বহিষ্কৃত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুুজ্জামান ফরিদকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে একটি ধর্ষণ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে হাজির হলে বিচারিক আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এই মামলায় তার গাড়িচালক নজরুল ইসলামকেও আসামি করা হয়।

গত ১৯ এপ্রিল এক নারী ঝিনাইদহ সদর থানায় নিজে বাদী হয়ে চেয়ারম্যান ফরিদ ও তার গাড়ি চালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৫ এপ্রিল ওই নারী একজন বিচারপ্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যানের দারস্থ হলে ফারুকুজ্জামান ফরিদ তার গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার নরহরিদ্রা গ্রামে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণ মামলা দায়েরের পর উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নেন চেয়ারম্যান ফরিদ।

ওই নারী বুধবার গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বিচার চাইতে গিয়ে ফরিদ চেয়ারম্যানের লালসার শিকার হন তিনি।

মামলায় ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন, কয়েক মাস আগে শহরতলীর কোরাপাড়া বটতলা এলাকায় তার বিয়ে হয়। কয়েক মাস স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করলেও পরে বিয়ে অস্বীকার করেন মহসিন। বিষয়টি সমাধানের জন্য এক পর্যায়ে ওই নারী তার পূর্বপরিচিত চেয়ারম্যান ফরিদের সাথে আলাপ করেন। সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে চেয়ারম্যান গত ১৫ এপ্রিল নরহরিদ্রা গ্রামে তার বাড়িতে ডেকে নেন।

ওই নারীর ভাষ্যমতে, ঘটনার দিন বিকেলে তিনি ফরিদের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে তাকে দুইতলার একটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় এবং নেশাজাতীয় কিছু সেবন করিয়ে ফরিদ ও তার গাড়িচালক নজরুল মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।

অভিযোগে তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, চেয়ারম্যান তাকে ধর্ষণ ছাড়াও শারিরীকভাবে নির্যাতন করেন। ধর্ষণের পর চেয়ারম্যান ফরিদ এই ঘটনা কাউকে না বলার জন্য নিষেধ করেন। ধর্ষণ শেষে চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ওই নারীকে বিজয়পুর বাজারে রেখে যান। ১৬ এপ্রিল শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি হন।

অন্যদিকে, চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফরিদ ধর্ষণ মামলা হওয়ার পর থেকেই বলে আসছেন বিষয়টি তার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রের অংশ। ওই নারী তার কাছে বিচারের জন্য যখন আসেন তখন তার কাছে অন্তত ৫০ জন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102