July 9, 2025, 7:09 am
শিরোনামঃ
জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে জাপার বহিষ্কৃত নেতাদের সংবাদ সম্মেলন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ মোহাম্মদপুরে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ আগামীকাল (৯ জুলাই) মশিউর রহমান যাদু মিয়ার ১০১তম জন্মবার্ষিকী পরীক্ষার্থীদের মাঝে হাজী শাখাওয়াত হোসেন নান্নু মোল্লার বিশুদ্ধ খাবার পানি বিতরণ মানিকগঞ্জ-২ আসনে মানুষের আশা-ভরসার প্রতীক: আবিদুর রহমান খান (রোমান) পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজধানী মোহাম্মদপুরে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল যুবদল নেতা জাহিদ মোড়লের বহিষ্কার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ, ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা ‘ভারতকে ধমক দিয়ে কথা বলার সাহস রাখে শুধু বিএনপি’: বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম সিরিয়া ও বাংলাদেশে ‘আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাত’ গ্রেপ্তার বাংলাদেশিরা: মালয়েশিয়া পুলিশ

ঝিনাইদহে ধর্ষণ মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ কারাগারে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Wednesday, February 15, 2023
  • 184 Time View

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হরিশংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বহিষ্কৃত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুুজ্জামান ফরিদকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে একটি ধর্ষণ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে হাজির হলে বিচারিক আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এই মামলায় তার গাড়িচালক নজরুল ইসলামকেও আসামি করা হয়।

গত ১৯ এপ্রিল এক নারী ঝিনাইদহ সদর থানায় নিজে বাদী হয়ে চেয়ারম্যান ফরিদ ও তার গাড়ি চালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৫ এপ্রিল ওই নারী একজন বিচারপ্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যানের দারস্থ হলে ফারুকুজ্জামান ফরিদ তার গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার নরহরিদ্রা গ্রামে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণ মামলা দায়েরের পর উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নেন চেয়ারম্যান ফরিদ।

ওই নারী বুধবার গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বিচার চাইতে গিয়ে ফরিদ চেয়ারম্যানের লালসার শিকার হন তিনি।

মামলায় ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন, কয়েক মাস আগে শহরতলীর কোরাপাড়া বটতলা এলাকায় তার বিয়ে হয়। কয়েক মাস স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করলেও পরে বিয়ে অস্বীকার করেন মহসিন। বিষয়টি সমাধানের জন্য এক পর্যায়ে ওই নারী তার পূর্বপরিচিত চেয়ারম্যান ফরিদের সাথে আলাপ করেন। সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে চেয়ারম্যান গত ১৫ এপ্রিল নরহরিদ্রা গ্রামে তার বাড়িতে ডেকে নেন।

ওই নারীর ভাষ্যমতে, ঘটনার দিন বিকেলে তিনি ফরিদের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে তাকে দুইতলার একটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় এবং নেশাজাতীয় কিছু সেবন করিয়ে ফরিদ ও তার গাড়িচালক নজরুল মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।

অভিযোগে তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, চেয়ারম্যান তাকে ধর্ষণ ছাড়াও শারিরীকভাবে নির্যাতন করেন। ধর্ষণের পর চেয়ারম্যান ফরিদ এই ঘটনা কাউকে না বলার জন্য নিষেধ করেন। ধর্ষণ শেষে চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ওই নারীকে বিজয়পুর বাজারে রেখে যান। ১৬ এপ্রিল শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি হন।

অন্যদিকে, চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফরিদ ধর্ষণ মামলা হওয়ার পর থেকেই বলে আসছেন বিষয়টি তার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রের অংশ। ওই নারী তার কাছে বিচারের জন্য যখন আসেন তখন তার কাছে অন্তত ৫০ জন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102