April 25, 2024, 11:41 am
শিরোনামঃ
কালুখালীতে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় সচেতনামূলক সভা ডিস্ট্রিক্ট ৩১৫বি১ এর লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল লিও ইয়ুথ ক্যাম্প জয়যাত্রা অনুষ্ঠিত জনমত পারমাণবিক বোমাকে পরাজিত করে,নির্বাচন সত্যকে উপজেলা নির্বাচন থেকে আওয়ামীলীগের নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে গরু ও মাংস আমদানীর বিতর্কে অংশ নিতে চাইছিলাম না। ধর্ম নিরপেক্ষ ভারত কে বাঁচাতে,বিজেপি বিরোধী ঐক্য চাই তাপমাত্রা কমাতে যেসব পরামর্শ দিলেন চিফ হিট অফিসার বুশরা কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনের শাকসবজি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলনে ও নির্বাচনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নিজেরাই মহাবিপদে আছে: ওবায়দুল কাদের শুধু প্রশাসন দিয়ে মাদক ও কিশোর গাং প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়

ঝিনাইদহে ধর্ষণ মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার ফারুকুজ্জামান ফরিদ কারাগারে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Wednesday, February 15, 2023
  • 111 Time View

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হরিশংকরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বহিষ্কৃত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার ফারুকুুজ্জামান ফরিদকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে একটি ধর্ষণ মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে হাজির হলে বিচারিক আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এই মামলায় তার গাড়িচালক নজরুল ইসলামকেও আসামি করা হয়।

গত ১৯ এপ্রিল এক নারী ঝিনাইদহ সদর থানায় নিজে বাদী হয়ে চেয়ারম্যান ফরিদ ও তার গাড়ি চালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৫ এপ্রিল ওই নারী একজন বিচারপ্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যানের দারস্থ হলে ফারুকুজ্জামান ফরিদ তার গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার নরহরিদ্রা গ্রামে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণ মামলা দায়েরের পর উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নেন চেয়ারম্যান ফরিদ।

ওই নারী বুধবার গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বিচার চাইতে গিয়ে ফরিদ চেয়ারম্যানের লালসার শিকার হন তিনি।

মামলায় ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন, কয়েক মাস আগে শহরতলীর কোরাপাড়া বটতলা এলাকায় তার বিয়ে হয়। কয়েক মাস স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করলেও পরে বিয়ে অস্বীকার করেন মহসিন। বিষয়টি সমাধানের জন্য এক পর্যায়ে ওই নারী তার পূর্বপরিচিত চেয়ারম্যান ফরিদের সাথে আলাপ করেন। সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে চেয়ারম্যান গত ১৫ এপ্রিল নরহরিদ্রা গ্রামে তার বাড়িতে ডেকে নেন।

ওই নারীর ভাষ্যমতে, ঘটনার দিন বিকেলে তিনি ফরিদের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে তাকে দুইতলার একটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় এবং নেশাজাতীয় কিছু সেবন করিয়ে ফরিদ ও তার গাড়িচালক নজরুল মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।

অভিযোগে তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, চেয়ারম্যান তাকে ধর্ষণ ছাড়াও শারিরীকভাবে নির্যাতন করেন। ধর্ষণের পর চেয়ারম্যান ফরিদ এই ঘটনা কাউকে না বলার জন্য নিষেধ করেন। ধর্ষণ শেষে চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ওই নারীকে বিজয়পুর বাজারে রেখে যান। ১৬ এপ্রিল শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি হন।

অন্যদিকে, চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফরিদ ধর্ষণ মামলা হওয়ার পর থেকেই বলে আসছেন বিষয়টি তার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রের অংশ। ওই নারী তার কাছে বিচারের জন্য যখন আসেন তখন তার কাছে অন্তত ৫০ জন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন
More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102