জনাব রবিউল আলমঃ গনতন্ত্র রাষ্ট্রের অলংকার, জনগণের মতের অধিকার, ব্যর্থ সরকারের জবাবদিহি আদায়ের প্রশোজনীয় ব্যবস্তাকে কেরে নিয়েছিলেন জিয়া হা-না ভোটের মাধ্যমে।
নির্বাচন প্রহশন করার পদ্ধতি আবিস্কারক বলা হয় সামরিক প্রশাসক তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানকে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে হত্যার পরে জনক্রুশ এরাতে ১৯৭৭ সালে হা-না প্রহশনের নির্বাচন করেছিলেন জিয়া,অবৈধ সরকার প্রধানের স্বীকৃতি দিয়েছেন আদালত।
১৯৯৬ সালে বেগম খালেদা জিয়া গণআন্দোলন থেকে বাচার জন্য ১৫ ফ্রেরুয়ারী তথাকথিত ভোটার বিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে আত্নরক্ষার সকল কৌশল অবলম্বন করেও শেষ রহ্মা হয় নাই। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবী মেনে নিতে বাদ্র হন।
১৫ দিনের ১৫ ফ্রেরুয়ারীর নির্বাচিত সরকারকে জনগণ অপমান অপদস্তের মাধ্যমেই বিদায় করেন। সেই কলংকের ভার বহন করতে হচ্ছে এ দেশের জনগণকে। প্রতিবাদ প্রতিরোধের মাধ্যমে বাংলার জনগণ তাদের নেয়সংগত অধিকার হরণ থেকে অপশক্তিকে আজও অবরোধ করে রেখেছেন।
জনতার মঞ্চের মহানায়ক মেয়র হানিফ, সহকারী আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপি,মহিউদ্দিন খান আলমগীর, আলহাজ্ব মকবুল হোসেন, মনজুরুল ইসলাম অশ্রু, এমএ সাত্তার ভুইয়া সহ অগুনিত নেতৃবৃন্দ ছিলেন অপ্রতিরোদ্ধ। নির্বাচনি সহিংসতায় ৪১ জন তাজা প্রান কেরে নিয়েছিল রক্তচোষা খালেদা জিয়ার সরকার। আওয়ামীলীগের পহ্ম থেকে এই দিনটিকে ঘৃনা দিবশ হিসেবে পালন করা হয়।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।