জনাব রবিউল আলমঃ
বৃটিশ থেকে পাকিস্তান, ছাত্রদের প্রতি সদয় ছিলো শিক্ষার জন্য। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর কেনো আন্দোলন করতে হলো বাস ভাড়া হাঁপের জন্য ? এ দেশ আমার, এই সরকার আমার। আমার সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধের পরেও বাস ভাড়া হাঁপ ঢাকা সিটির মাঝে সীমাবদ্ধ। এর চেয়ে রশিকতা আর কি হতে পারে। বাংলাদেশের সংবিধান, মানুষের অধিকার, শিক্ষার আলো কি ঢাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হবে ? এই সরকার বিনামুল্যে বই দিতে পারে, শিক্ষার জন্য ভুর্তুকী। বাংলার ঘরে ঘরে আলো জ্বালানোর দায়ীত্ব কি একা সরকারই পালন করবে, না করতে পারবে ? আসুন মানুষের অধিকার, ছাত্রদের দাবী, শিক্ষাক্ষেত্রে শুধু ঢাকার মাঝে সীমাবদ্ধ না রেখে,সারা বাংলার ছাত্রদেরকে সম-অধিকার দিয়ে বৈষম্য দুর করী । না-হয় এই আন্দোলন কে নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। প্রশ্ন উঠবে আমার প্রিয়,বাঙালির অধিকার আদায়ের প্রতিক, বাংলার উন্নয়ন ও শিক্ষাক্ষেত্রের মা জননী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা নিয়ে। ছাত্রদের অধিকার ভাগ করার জন্যে। প্রতি জেলায় জেলায় দাবী আদায়ে আন্দোলন হতে পারে না। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য কোন জেলার মানুষ, কতটা প্রান দিয়েছে :এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু কেউ খুজে না। বাংলার স্বাধীনতা এখন রাজাকারেরা সমভাবে ভোগ করছে।একি দেশে দুই আইন হতে পারে না, হতে দেওয়া যায় না।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।