December 5, 2024, 9:01 am
শিরোনামঃ
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় সহকারী হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে মোহাম্মদপুরে বিক্ষোভ সবার জন্য উন্মুক্ত হলো ক্যাশ সার্ভার! বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী পাঠাতে ভারতের লোকসভায় প্রস্তাব ভারতকে একচুলও ছাড় নয়, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে হাসনাত আব্দুল্লাহ দেশের চলমান নানা ইস্যুতে জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অটোরিকশা ব্যবহার না করে হাঁটার পরামর্শ ডিএমপি কমিশনারঃ শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাংলাদেশে চিরতরে আলু-পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন শুভেন্দু অধিকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ভাঙচুর, ভারতের দুঃখ প্রকাশ বিএনপির আগামী দিনের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে নেতাকর্মীদের ওপরঃ তারেক রহমান 

চাঁদর পুড়িয়ে পণ্য বর্জন হয় না,ভারতীয় পণ্যে অর্জিত রক্ত বর্জন করুণ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় : Wednesday, March 27, 2024
  • 117 Time View

যদি মুসলমান হইতে চান,ভারতীয় গরু কোরবানী দিলে, আল্লাপাক রাব্বুল আলামীনের দরবারে কবুল হবে কিনা ? এমন প্রশ্ন শুধু আপনাদের মনে উদয় হতে পারে। ভারতের মানুষ মুসলমান হতে পারবে কি ? ভারতীয়দের সৃষ্টি কর্তার সাথে রিজভীদের অথবা বিএনপি জামাতের সৃষ্টিকর্তার মিল আছে কি ? গরু গুলো কোন জাতের ? পিয়াজ রসুন আধা কোন জাতের ? বিএনপির ভিতরে মুক্তিযোদ্ধারা ভারতে প্রশিক্ষন নিয়ে থাকলে বর্জন করুণ।জিয়াউর রহমান ভারতের খাদ্য বস্ত্র গ্রহন করে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে থাকলে মরন্ত বিচার করুন, তার আদর্শ বর্জন করুন। পাকিস্তান থাকতে ভারতীর পণ্যের রক্ত সঞ্চালন মেনে নিতে পারবো না। মিস্টার রিজভী রাজনীতির জন্য মিডিয়ায় কথা বলতে হলে জানতে হবে,খাদ্যের জন্য নিত্যপণ্য, ব্যবহারের জন্য বস্ত্র পণ্য একবিষয় নয়। ভারতীয় গাড়ী গরু, পিয়াজ থেকে আলু। চিকিৎসা থেকে কোন সামগ্রী বাংলাদেশের জনগণ আপনার কথায় বর্জন করবে ? প্রয়োজন মিটাতে না পারলে। বাংলাদেশে খায়, ভারতে মল-মুত্র ত্যাগ করতে হয়, এমনো কিছু অঞ্চল আছে। ইচ্ছে করলেই ভারত বাংলাদেশের সম্পর্কের বিভাজন করা যাবে না। যারা করতে চায়, রাষ্ট্র কে নিয়ে হিন্দু মুসলমানের খেলা খেলতে চায়, ফিলিস্তিন ইসরায়েল ৭৪ বছর যুদ্ধ করে শান্তির জন্য স্বাধীনতা মানচিত্র, কিছুই রক্ষা করতে পারছেন না। বিএনপির গায়ের চাঁদর পুড়িয়ে রিজভী সাহেব যেই নাটকের দৃশ্য ধারন করলেন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়া থাকলে আপনার আণ্ডারপ্যান্ট পরিক্ষা করা হতো, ভারতীয় না পাকিস্তানি।বাংলাদেশের জন্মগত পথচলা শুরু করেছে ভারতীয় পণ্যের মাধ্যমে, সেই পিচ ডালা পথ, পাথরের সেতু, যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশ পুর্ণগঠনে ভারতীয় পণ্যের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করবেন কী করে ? আপনি যেই পথে হাটেন, যেই গাড়ীতে চড়েন,ভারত ছাড়া আমি আবিস্কার করতে পারছি না। রিজভী সাহেবের গায়ের চাঁদর, কুকুরের খাদ্য থেকে নেতাদের চিকিৎসা ও আশ্রয়স্থল ভারত।আত্মগোপনের রাজনৈতিক কৌশলের নাম ভারত। ভারত বিরোধী শ্লোগান ছাড়া বিএনপি জামাতের রাজনীতির মঞ্চ নাচাতে পারবেন না।ইতিহাস লেখতে পারবেন না। ভারত, আপনাদের রাজনৈতিক তসবী, প্রতি মুহূর্তে জবতে হবে। ভারতীয় পণ্য বর্জন করার আগে, ভারতের নামটা আপনাদের মুখ থেকে বর্জন করুণ।

জনগণের আদালতের পরিক্ষার জন্য। না পারলে আপনাকে দল থেকে বর্জন করা হবে, বিএনপির অফিসে ঘুমানো বন্ধ করে দেওয়া হবে। বার বার বিএনপির রাজনীতি কে বাধাগ্রস্ত করার জন্য। ভারতকে অর্জন করতে পারেন নাই, বর্জনের পরামর্শ দিয়ে কি হবে ? জাতি গ্রহন করবে কেনো ? আপনার দলের মহাসচিব ভারতীয় সম্মতি আদায় করতে ব্যার্থ হওয়াতে পদ হারাচ্ছে। আপনার জন্যও তারেক রহমান,কিছু একটা ধাঁর দিচ্ছে যদি বিএনপির নেতাকর্মীদের কে ভারতীয় পণ্য বর্জন করাতে ব্যর্থ হন। ভারতকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা যাবে না।

ভারতের রাজনীতি নিয়ে বিতর্ক আছে, বাঙালি জাতি সেই বিতর্কের অংশ। ধর্মের বিভাজনে বিজেপির রাজনীতি নিয়ে ভারতীয়রা খণ্ড খণ্ড, বাংলাদেশ তার অংশ হতে পারে না। বিজেপি ভারতের একটি রাজনৈতিক দল মাত্র, বিজেপির জন্য ভারত বর্জন নাকি ভারতীয় পণ্য বর্জন ? সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের জনগণের। ঘর বাড়ী না থাকা, বিএনপির অফিসে রিজভীর চাদরের ময়লার সাথে মনে ময়লা জমেছে, ছারপোকার যন্ত্রণায় আগুন দেওয়া ছাড়া বিকল্প ছিলো না। দেশের জনগণের উপর চাপিয়ে দেওয়া রিজভীর রাজনীতি, বিএনপিকে পদে পদে বিপদগ্রস্ত নাম হচ্ছে রিজভী । ভারতের রাষ্ট্রপতি পনব মুখার্জি কে বৈয়কটের জন্য, বাঙালি জাতি কে লজ্জিত হতে হয়েছিলো।
বৈকট, বর্জন, বহিস্কারের রাজনীতির জন্য বিএনপির অবস্থান কে কোথায় এনে ধার করিয়েছে ? নেতাকর্মীরা এখনো অনুধাবন করতে না পারলে, কোথায় অবস্থান হবে, আমি বিস্মিত। বার বার ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কথা মনে হচ্ছে। এক তারেকের জন্য বিএনপির দুর্দশা ঘুচাতে পারবেন না। বেয়াদবের জন্য রাজনীতি হতে পারে না। রিজভীকে অপদার্থও বলেছিলেন,আলোচনা ছাড়া রাজনীতির জন্য।হয় ছিড়ে ফেলো, না হয় আলোচনায় আসো দলের নেতাকর্মীদের বাঁচানোর জন্য। বিএনপি এখনো কোন আশার রাজনীতি করে, আমি বুঁজি না। যারা বিএনপির জন্য রাজনীতি করেন, তারা বুঁজে থাকলে রিজভীকে বুজান। গায়ের চাঁদর নিত্যপণ্য এক নয়, গায়ের বস্ত্র। বস্ত্র হরন মহাভারতের অংশ বিএনপিকে দিয়ে করানো জন্য জবাব দিতে হবে রিজভী কে । গ্রাম্য একটা কথা আছে, একে নাচন্য বুড়ী, লগে কিছু নেতা দিয়েছে ঢোলে বারি। হয়েগেলো ভারত বিরোধী বিএনপি।আওয়ামীলীগের জন্য কাজটা সহজ করে।

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব, রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার সম্মানিত উপদেষ্টা মন্ডলী জনাব রবিউল আলম।

শেয়ার করুন
More News Of This Category
ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102