মেগাপ্রকল্পে বাংলাদেশ,৫৪ হাজার কোটি পাতাল রেল সহ উন্নয়নের ফিরিস্তি দেওয়া সম্ভব নয়।জ্বালানি সংকট শিল্প উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতায় এলএনজি আমদানিতে ডলার। কৈশিক মন্দা মোকাবিলায় কৃষিতে সরকারের মহাপরিকল্পনা। সব কল্পনার মহাপরিকল্পনা ভোলার গ্যাস বাদ দিয়ে হবে না।আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাসমান লাইনে জাতীয় গ্রিডে ভোলার গ্যাস সংযুক্ত হতে যাচ্ছে। শিল্প উন্নয়নে জ্বালানীর বিকল্প নাই। বাংলাদেশের জন্য বিদাতার অপার কৃপা বলতে পারেন, ভোলার গ্যাস। ইতিমধ্যে তিনটি কুপ থেকে, তিন ট্রিলিয়ন ( টিসিএফ) গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে। যা দিয়ে বাংলাদেশের তিন থেকে সারে তিন বছর জ্বালানীর চাহিদা পুরণ হবে। ছয়টি কুপ চিহ্নিত করা হয়েছে। ১০ থেকে ১৫ কুপের সম্ভাবনা আছে। জাতীয় গ্রিডের সাথে স্থায়ী সমাধানের জন্য বরিশাল ভোলা সেতু নির্মাণে, সেতুর মাধ্যমে গ্যাসের পাইপ লাইন। এলএনজির মাধ্যমে আমদানি বন্ধ, বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়। ইলিশা লক্ষীপুর নদীর তলদেশ পাইপ লাইনের মাধ্যমে ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত করতে হবে।ভোলা এখন বাংলাদেশের প্রান ভোমরা, বৈশিক মন্দা মোকাবেলার হাতিয়ার, বৈদেশিক মুদ্রার বিচরণক্ষেত্র। বাংলাদেশের রক্ষা কবজ। আমি মনে করি, একমুহুর্ত অপেক্ষা না করে, বরিশাল ভোলা সেতুর কাজ শুরু করা হউক।
এগারো হাজার কোটি টাকার বরিশাল ভোলাসেতু বড় বিষয় হতে পারে না, জাতীয় স্বার্থে। বৈদেশিক মুদ্রা রক্ষার জন্যে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের চলতি দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি জনাব রবিউল আলম।