জনাব রবিউল আলমঃ আপোষ করে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যায় না,হ্মমতার মোহ থাকলে মানব সেবক ও স্মরণীয় হওয়া যায় না। অংসান সুচির পুর্ব ইতিহাস ও গনতন্ত্রের নয়, তার পরেও বিশ্ব তাকে স্থান করে দিয়েছিল গনতন্ত্রের জন্য। বার্মার জনগণ সুচির উপরে ভরসা করেছিল। সুচি তার চিরাচরিত পুর্বসুরিদের পথেই হ্মমতার মোহে পেছনের ইতিহাস থেকে বিচুক্ত হতে পারলেন না। রোহিঙ্গা ইস্যুতে নিজের চরিত্র সামরিক বাহিনীর সাথে মিলিয়ে নিলেন। মানবতাবাদী অংসান সুচি মানবতাহীন হতেও একমুহূর্ত বিলম্ব করলেন না, এমনকি আন্তর্জাতিক আদালতে দ্বারিয়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সামরিক বাহিনীর পহ্মে সাফাই গাইলেন। শেখ হাসিনার ছুয়া, বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য অর্থনৈতিক উন্নয়ন থেকে কিছু শিখলেন ও শিখাতে পারলেন না মায়ারমাকে, সামরিক বাহিনীকে। পাকিস্তান সরকারের সাথে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান হ্মমতার ভাগ করলে বাংলাদেশ নামের এই স্বাধীন মানচিত্র পৃথিবীর বুকে আবিস্কারই হতো না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গনতন্ত্রের সাথে আপোষ করলে বিশ্বের পুঁজি বাজার বাংলাদেশ প্রবাহিত হতো না, বিশ্ব ব্যাংকে মোকাবেলা করে পদ্মাসেতু সহ উন্নয়ন কাঠামো গড়ে উঠতো না। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর মাঝে দেশপ্রেম গড়ে উঠাতে সহ্মম হতেন না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গনতন্ত্র থাকলে,রাখতে পারলে বিশ্ব রাজনীতির অংশ হতে পারবো। বিশ্বের সাথে ব্যবসা বানিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগী হতে পারবো, মিরসরাই সহ অর্থনৈতি অঞ্চল তার প্রমান বহন করে। অংসান সুচি নিজের সামরিক বাহিনীকে মানবিক মানবতা শিখাতে তো পারলেনই না, বরং নিজেই হ্মমতার মোহে রোহিঙ্গা ইস্যুতে অমানবিকতার পরিচয় দিলেন আন্তর্জাতিক আদালতে হাজির হয়ে। বিশ্ব গনতন্ত্রের সকল স্বীকৃতি হারিয়ে, রোহিঙ্গাদের রক্তে রঞ্জিত হয়ে এখন আবারো বন্দী জীবন বেছে নিলেন বন্ধুহীন সুচি। অভিশপ্ত এই রাজনীতির কী অর্থবহন করে, আমি জানিনা। তবে মায়ারমার ভাগ্যের এই মুক্ত পৃথিবীর আলো বাতাশ যে নাই আমি হলফ করে বলতে পারি।ইতিমধ্যে কোরিয়া, অষ্টেলিয়া সহ অনেক দেশ মায়ারমা থেকে তাদের শিল্পকারখানা পত্যাহার করে নিয়েছে। ব্যবসা বানিজ্য গুটিয়ে নিচ্ছে,কী লাভ হয়েছে রোহিঙ্গা তারিয়ে, গনতন্ত্রকে হরন করে। রাশিয়া ও চীন বুঝতে পারলে আবার মায়ারমাকে জলদস্যুর হয়েই বেচে থাকতে হবে। আমার প্রধান মন্ত্রীকে নিয়ে গর্ব করতে পারি মায়ারমার মত বরবর সরকার ও দেশের সাথে বাংলাদেশ কে না জরানো জন্য।সুচির একুল ওকুল সবি গেছে, না গাড়কা, না ঘাটকা।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।