আঃ রহমান শাহ্ঃ কথাটাসম্পূর্ন ঠিক, আরো কিছু কথা আছে এখন নিরাপত্তার কারনে বলা যাচ্ছে না। এই প্রকৃয়া ৭৩ থেকে শুরু করে জামাত, ৭৫ এর পর যোগ হয় ৭৫ এর কুশীলবরা, ৯৫র পর যোগ হয় জামাতের সাথে হেফাজত সমান্তরালে কাজ করার মাধ্যমে, ইতিমধ্যেই ৭৫ এর কুশীলবরা নেশা, মাদকের ব্যাবসা ছড়িয়ে দিয়ে ২ কোটি লোককে এই কাজে ইনভলভ করেছে। এরি মধ্যে শ্রীলঙ্কা স্টাইলে হিজবুত তহরীর, সকল ইসলামি অর্থলোভী দল, বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠন ভিতরে ভিতরে গোপনে একত্রিত হয়ে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করা। আওয়ামী পাতি নেতাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধারন জনগন আশা করেছিলো এই বন্ধাত্বের অবসান হলে দেশ আবার রাইট ট্রাকে চলে আসবে। এখন সে গুরে বালী সন্ত্রাসীর হাতে মারণাস্ত্র, সন্ত্রাসের, ত্রাসের রাজত্ব এখন শুধু ধংশের পালা, গড়ার সময় নয়, মোশাদ, সিআইএ, আইএসআই, “র” এর একটি অংশকে প্যারালালে কাজ করাতে পেরে, তার সাথে ঘ্রীতাহুতি দিয়েছে বিএনপি জামাতের নির্বাচন বয়কট, আওয়ামী লীগের দখল বাজী, চাঁদা, কমিশন, অর্থ পাচার, একক নির্বাচন, একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ চলছে, এর ছোয়া মেঘা প্রকল্পেও লাগবে রূপ পুরে শেষ হবে।
আওয়ামী লীগের গোরমি, একনায়কতন্ত্র, শেকতন্ত্র ও গোপালতন্ত্র, পদ লেহী উপদেষ্টা, বুদ্ধিজীবি, জাতীয় বাজেট, রাজশ্বের অর্থ, উনয়নের অর্থ, শেয়ার বাজারের অর্থ, ম্যানপাওয়ার ও হুন্ডির দুর্নীতি সহ জাতীয় করন কৃত সকল দুর্নীতি সাজা না দিয়া গ্রামের কামলা চাঁদাবাজ থেকে এমপি মন্ত্রী পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়ে একটি নিকৃষ্ট জাতি তৈরী করেছে। আমার অনেক লেখায় আমি বলেছি শুধু মাত্র ইনফ্রাষ্ট্রাকচার উন্নয়ন করলে জাতীয় উন্নয়ন হয়ে না। ইনফ্রাসষ্ট্রাকচার আয়ূব, এরশাদ ও করেছে টিকতে পারে নাই। সৎ মানুষ, প্রকৃত শিক্ষিত ও অভিজ্ঞদের কাজে না লাগিয়ে চাটুকার, পদলেহী শিশুদের দিয়ে মন্ত্রীত্ব চালানো, দেশ প্রেমছাড়া জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। আজ সেই কুফল ভোগ করছি আমরা সবাই। ব্যাক্তি ভুল করলে ব্যাক্তিগত ক্ষতি হয়, নেতা ভুল করলে জাতীয় ক্ষতি হয়।
লেখকঃ আঃ রহমান শাহ্, সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ও সমাজ সেবা কর্মী এবং খাস খবর বাংলাদেশ পত্রিকার উপদেষ্টা।