উগ্রবাদকে উৎসাহিত করবেন,না নিরুৎসাহিত সিদ্ধান্ত নিতে হবে আওয়ামী লীগকে
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Saturday, October 2, 2021
377 Time View
জনাব রবিউল আলম
ইতিমধ্য উগ্র মৌলবাদিরা জামিন পেয়ে বেরিয়ে আসছে, স্ব স্ব মসজিদ মাদ্রাসায় স্ব পদে পুর্ণবহালে তদবির নিয়ে হাজির হচ্ছে স্থানীয় চেয়ারম্যান কাউন্সিলর ও মসজিদ মাদ্রাসা কমিটির সভপতিদের ধারে ধারে। অনেকেই অনেক ভাবে ম্যানেজ হচ্ছেন। স্থানীয় আওয়ামীলীগ বিপাকে। কাকে কি বলবেন, কীভাবে শুরু করতে হবে উগ্রবাদ বিরোধীদের বিরুদ্ধে করনীয়,নতুন করে শিখার প্রয়োজন নাই। আওয়ামীলীগ তার নিজস্ব সিদ্ধান্ত নীতি আদর্শ বজায় রাখতে পারলে মৌলবাদ মাথা চারা দেওয়া সম্ভব নয়। বাধ সেধেছে ভোটের হিসেবে, ভোটের রাজনীতিতে। জনপ্রতিনিধি হওয়ার ইচ্ছা থেকে। একজন কাওন্সিলর, একজন চেয়ারম্যানের সাথে রাজনৈতিক হিসেব মিলাতে পারবেন না একজন ওয়ার্ড সভাপতি, রাজনৈতিক বিপত্তিটা এখানেই। কাউন্সিলর সাহেব সব সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না,দলকে সময় দিতে পারেন না, দলের কর্মসুচিতে অংশগ্রহণ করতে পারেন না বিমতের ভোটের আশা করে। দলকে মনে করেন তাদের পকেট মনোনয়ন অর্জন করার মাধ্যমে। বিপক্ষ মতকে লালন পালন করে নিজের ক্ষমতা কিছুটা টিকিয়ে রাখতে পারলেও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দল থাকতে পারবেন না, এই কথাটা বুজাইবো কে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দল হারালে আপনাদেরকে জিগাইবো কে। মৌলবাদ, উগ্রবাদীদের প্রকৃত রূপ দেখবেন পরে। আমার এলাকার মাওলানা ইলিয়াস ইতিমধ্যে জামিনে মুক্তি পেয়েছে। চাকরিচ্যুত ইমাম হওয়ার পরেও না-কি কাউন্সিলর অফিসে ধরনা দিচ্ছে পুর্ণবহালের। পুলপার মসজিদ কমিটি সভাপতির দায়ীত্ব নেওয়ার পরেও শেখ হাসিনা উন্নয়ন, শেখ মজিবের আত্নার মাকফেরাত কামনা করে দোয়া হয় নাই। অনেক মসজিদের ইমামরা তাবলিকে শাদ ও হেফাজত পন্থী বিতর্ক চালিয়ে রেখেছে। আলহাজ্ব মোঃ সাদেক খান এমপির অসুস্থতার সুযোগে। মাওলানা ইলিয়াস হাকডাক দেখে আমার মনে হয় সারা বাংলাদেশ উগ্রবাদ এমনি।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।