দাবী ৫২ ভাষা আন্দোলন, আমার ভাইএ রক্তে রাগানো একুশে ফেব্রুয়ারি এখন বিশ্ব বাঙালীর অন্তর জুরে আছে। এক সাগর রক্তের বিনিয়ম বাঙালীর মানচিত্র আজ জাতিসংঘে অবস্থান। বিশ্বের ৩৫ কোটি বাঙালীর ঠিকানা। বাঙালীর ভৌগলিক অবস্থান যেখানেই হউক না কেনো ২১ আমাদের মিলন মেলা, ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবশ। জাতি মনে প্রানে গ্রহন করে নিয়েছে।বাঙালীর গর্বকে খর্ব করার জন্য বিজেপি নতুন ফন্দি কে উৎসাহি করার জন্য ২০ সেপ্টেম্বর কে মাতৃভাষা দিবশ চালু করার জন্য পশ্চিম বঙ্গে বাঙালী নেতৃত্বের সহায়তা নিচ্ছেন এবং দিচ্ছে ভোটের রাজনীতির জন্য।৫২ ভাষা আন্দোলন কে নতসাৎ করার জন্য পাকিস্তানি দালালরা কিন্তু কম যান নাই। বাঙালীর বুকের রক্ত নিতেও পিছুপা হয় নাই, ইতিহাস আপনাদের সামনে। ভোটের জন্য ইতিহাস উল্টাতে, উল্টো পথে চলতে শুরু করলেন, বাঙালীর ভোট নেওয়ার পরে কি বাঙালীর ইতিহাসই মুছে দিবেন মনে হয়। কোথায় পাবেন একুশের কবিতা, গান, ইতিহাস ঐতিহ্য ? কে লিখবে দিলীপ ঘোষে জন্য। লেখার জন্য নতুন করে আবার কবি শিল্পী, সংস্কৃতিক সাহিত্যকের রচনার প্রয়োজন হবে। বাঙালী ও জাতিসংঘ গ্রহন করবে কি না, সে প্রশ্নও আছে। বাঙালী তার আপন মনে বাদশা, হাওলাত করে ঘি খায় না, নিজের কামাই পান্তা ভালোবাসে। বাঙালকে হাইকোর্ট দেখাতে অনেকেই চেয়েছে, তাদের অবস্থান দেশান্তরী, না হয় কারাগারে। বৃটিশ বিরোধী, পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলনের বাঙালীর ভুমিকা থেকে শিহ্মাগ্রহন করলে বিজেপির নতুন করে বাঙালীকে ইতিহাস শিখানোর প্রয়োজন হতো না। বাঙালীর ইতিহাস ঐতিহ্য রহ্মা করার জন্য ভোট দেওয়ার হয়, বিনষ্ট করার জন্য নয়। দিলীপ ঘোষ কী বুদ্ধি দিয়েছে বিজেপিকে আমি বলতে পারবোনা, তবে হিতে বিপরীত হতে পারে। বাঙালীর ইতিহাসকে রহ্মা করার শিহ্মা নিয়ে আসতে বলে দিতে পারে দিলীপ ঘোষকে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।