জনাব রবিউল আলমঃ শিহ্মার কি শেষ আছে। ইতিমধ্যে ট্রাম্প, ম্যাডাম খালেদা জিয়ার ভাষায় বলেই ফেলেছে, নির্বাচনে ভোট কারচুপি হয়েছে। নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিহ্মোব মিছিল, আদালতে মামলা, সশস্ত্র প্রতিবাদ, ভোট গননা বিলম্বতি।
মোট কথা নির্বাচনকে প্রশ্নবৃদ্ধ করার এমন কোন কৌশল নাই যা ব্যবহার করা থেকে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প করেন নাই। এখনো বাইডেন কে বিজয়ী ঘোষনা করা হয় নাই। উপরে উল্লেখ্যিত বিষয় গুলো বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশে পাওয়া যায় ? নুরুল হুদার ভোট গননার প্রদ্ধতি শিখার আহ্বান যাদের কাছে এত তেতো মনে হয়, তারা আবিস্কার করুন কোন কোন দেশে নির্বাচনের পরাজিত হলে জাতীয় সম্পদে অগ্নিদাহ হয়।
আমেরিকার শুরু করেছে। শিখার কি আর শেষ আছে। টাকা থাকলে অনেক কিছুই করা যায়, আমেরিকার করেছেও। বাংলাদেশ, আমেরিকার চোখে তলাবিহীন ঝুড়িকে শেখ হাসিনা কিভাবে উন্নয়নের শিড়িতে উঠালেন ? নুরুল হুদার কাছে বিস্ময়কর মনে হওয়া থেকেই শিখতে বলেছেন মনে হয়।জনগণ ভোট দিলে, মনের নিরপেক্ষতা থাকলে, আধুনিক প্রদ্ধতি আবিস্কার হওয়ার পরে গননার জন্য এত প্রশ্ন নুরুল হুদার ভালো লাগার কথা না।
বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের অনেক দেশ অনেক কিছুই শিখছে, প্রকাশ্যে। গরুর নারী, মাছে আইস্টা, মল-মুত্র, ময়লা-আবর্জনা থেকে শিল্প উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্তার বিস্ফোরণ, নদী শাসন, বাইওগ্যাস থেকে শান্তিবাহিনী মাধ্যমে বিশ্ব রহ্মার ভুমিকায় এখন বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে শিহ্মকের ভুমিকায় আবিস্কারক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপনাদের দৃষ্টিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের না হতে পারে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অস্বীকার করতে পারবেন ? দেশপ্রেম থাকলে। নরুল হুদা দেশপ্রেম থেকেই বলেছে।
বাংলাদেশের সব প্রদ্ধতি আমেরিকার ২০২০ নির্বাচনে গ্রহন করেছেন, ভোট গননার প্রদ্ধতি বাকী থাকবে কেনো। আমরা প্রমান করতে স্বহ্মম হবো, শেখ হাসিনার নির্বাচন প্রদ্ধতি বিশ্ব একদিন গ্রহন করতে বাদ্য হবে। আমেরিকার মাধ্যমে হলে দুষের কি ? নুরুল হুদার প্রশংসা না করে, হাস্যরসের মেলার মিলিয়েছে মিডিয়ায়, ফেসবুকে। এরই নাম কি দেশপ্রেম ? জাতির প্রতিশ্রদ্ধা ? নাকি নিজের দেশকে অন্যের কাছে ছোট করা ? আপনাদের জন্য ঘৃনা করার ভাষাও আমার কাছে নাই। হ্মমা করবেন।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।