জনাব রবিউল আলমঃ মানুষের জীবনের চেয়ে বড় নয়, বেচে থাকলে সবই হবে। দেশ ও জাতির আগামী প্রজন্ম রক্ষায় কতটা কঠোর হতে হয়েছে, করোনা ক্লান্তিকালে। জাতীয় নেতা সহ সাধারন মানুষের জীবন বাসন হয়েছে অনেক। অর্থনীতির, শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষতি হয়েছে সব চেয়ে বেশী, তবে অপুরনিয় নয়।শিক্ষক ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতির পরিমান অপুরনিয়। আমার জানামতে অনেক শিক্ষক মুখে মাস্ক দিয়ে রিক্সা চালাতে দেখেছি। অনেক কিন্টার্গাডেন স্কুলের চেয়ার টেবিল বিক্রি করে মালিকের বকেয়া ভাড়া পরিষোদ ও বাড়ী খালী করতে হয়েছে,পুরণ করতে সময় লাগবে।আমার নাতির প্রথম স্কুল ছিলো, মাত্র তিন মাস ক্লাস করেছে। স্কুলের পাশেই বিকালে ফুটবল খেলতে হয় নাতিকে নিয়ে। মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে, দাদা আমি স্কুলে আসবো কবে ? আজ সকালেও ঘুম থেকে চমকে উঠেছে স্কুল খোলার ঘোষণা শুনে। দাদা চলো স্কুলে যাই। শেখ হাসিনাকে দাদি বলে, জয় বাংলার শ্লোগান দিয়েছে উৎসাহ উদ্দীপনা থেকে।বাচ্চাদের কথা বিবেচনা করে ইতিমধ্যে বিদ্যালয় নিয়ে লেখে ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বক্তব্য কে লক্ষ্য রেখেই নাতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়েছে,নিয়ন্ত্রণ করতে হয়েছে নিজের মনকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুক্তি, বিচার বিবেচনার কাছে আমরা নশি। সময় গড়িয়েছে, করোনার টিকা এখন গ্রাম থেকে গ্রামে। অনেকেই করোনার ক্লান্তিকালে রাজনৈতিক ফয়দা হাসিলের চেষ্টা করেছেন। শত প্রভোলন প্রধান মন্ত্রীকে শিশুদের জীবনের সিদ্ধান্ত থেকে এতটুকু নড়াতে পারেননি। কোনো প্রভোলন, বাধা বিপত্তি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দর্জা খোলা থেকেও বিরত করতে পারবেন না। আমার নাতির আকুতি, মানবিক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত বিদ্যালয়ের দর্জা খোলার জন্য স্বাগতম, স্বাগতম, স্বাগতম। শুভকামনা রইলো সবার জন্যে, সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।