September 21, 2023, 7:09 pm
শিরোনামঃ
শিগগিরই কমিটিগুলো আপনারা পেয়ে যাবেনঃ মির্জা আজম কালুখালীর খায়ের চেয়ারম্যান আর নেই রাজবাড়ীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের চেক বিতরণ ডিএমপির নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধঃ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী উন্নয়নে আজও বিশ্বখ্যাতঃ কবি মোঃ নাসির উদ্দিন দুলাল শেখ হাসিনাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবেঃ মৎস্যজীবী লীগের নেতৃবৃন্দ  ঢাকা ও ঢাকার বাইরে টানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে চান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী নৌকা যার, আমরা তার, আওয়ামী লীগের এই শ্লোগান মানতে হবে

আমার দেখা রায়ের বাজার বদ্ধভুমির পুর্ণাঙ্গ হলো না বুদ্ধিজীবীদের রক্তে ভেজা বটগাছ সংরক্ষণের অভাবে

Reporter Name
  • Update Time : Saturday, December 26, 2020
  • 186 Time View

উনসত্তর ৬৯ পর্ব

জনাব রবিউল আলমঃনিয়তির কী পরিহাস, বাংলার নবাবের সাথে মির্জাফরের নাম আসবেই। মুক্তিযুদ্ধের কথা লেখতে রাজাকার ছাড়া হবে না। রায়ের বাজার সহ পৃথিবীর লুটেরা দের, লুটের কথা লেখা যাবে, নাম প্রকাশ করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধে কীভাবে, কে কত জমি, কত টাকা, কত সোনা লুট করেছে, কীভাবে রাজা হয়ে সিংহাসন আহরন, বিচরন ও নিঃশেষ হওয়ার দৃশ্য ও ধারন করতে হয়েছে মনের আয়নাতে। উত্থান পন্থ নের এই পৃথিবীর কত দৃশ্য ধারন করতে হয়েছে হৃদয়ের গোপন আয়নাতে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে জার্মানীর এক বিমান বন্দরের সজিব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে নিয়ে একদেশ থেকে আরে দেশে পালিয়ে পালিয়ে আত্মগোপন রত শেখ হাসিনার পাসপোর্ট দেখে ইমিগ্রেশন অফিসা দিক্কার দিয়েছিলেন বাংলাদেশি বলে এয়ারপোর্ট অফিসার এই বলে দিক্কার দিয়েছিলেন তোমারা মির্জাফরের জাতি, স্বাধীনতার জনককে হত্যা করেছো। শেখ হাসিনা সেইদিন নিজেকে কীভাবে সামাল দিয়েছিলেন, কীভাবে ভারতের একটি আশ্রয়স্তলে দিন কাটিয়ে ছিলেন ? অনেকে বিষয় প্রশ্নবৃদ্ধ জীবন নিয়ে ১৯৮১ সালে বাংলার মাটি স্পর্শ করেছিলেন কুর্মিটোলা এয়ারপোর্টের হয়ে। বাংলার আকাশ সেদিন কেঁদেছে অজরে বহিছে অজশ্র বৃষ্টির বাধহীন ফোঁটায় ফোঁটায় ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছিল লাহ্মো মানুষেকে জমায়েত বিনষ্ঠ করতে পারেনি। চোখের পানি, বৃষ্টির পানি মিলে মিসে একাকার। নতুন করে জাতির কান্না আর দেখতে হয় নাই। শেখ হাসিনার দুই হাত তুলে মাবুদের কাছে ফরিয়াদ করার দৃশ্য লাহ্মো উপস্থিত জনতার চোখ এরাতে পারেনি। আল্লাপাক রাব্বুল আলামিন হয়তো কবুল না করে থাকতে পারেননি। ২১ আগষ্ট গ্রেনেট হামলা সহ ২১ বার জীবন নাশের হামলা হয়েছে। শত শত, হাজার হাজার বার বাধা বিপত্তি পেরিয়ে আজকের এই বাংলাদেশ, আজকের প্রধান মন্ত্রী আসনে শেখ হাসিনা। এ লহ্ম অর্জন শেখ হাসিনার একা কৃতিত্ব দাবী তিনি কখনো করেন নাই। একক কৃতিত্বে একটি ঘুমিয়ে থাকা জাতিকে জাগিয়ে তুলা যায় না। জনগণের বিশ্বাস অর্জনের জন্য একটি সুযোগের প্রয়োজন ছিলো। ১৯৯৬ সালে সেই সুযোগ দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ ভাবে দিয়েছিলো। এ দেশ ভারত হয় নাই, মসজিদের আজানের শব্দ বন্ধ হয় নাই। দেশের একটি অঞ্চল ভারতের দখলে যায় নাই। হজ্জ জাকাত, দেশের কোরবানী বন্ধ হয়ে যায় নাই। আমাদের ধর্ম ইসলাম মুখ ফিরিয়ে পাকিস্তানে গিয়ে বসে থাকেন নাই। শুরু হলো মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিরাঙ্গনাদের বাচার অধিকারের জন্য স্বীকৃতি ও ভার্তা, কৃষকের জন্য ভর্তুকি কৃষি উন্নয়ন ছিলো বিশ্বকে অভাগ করার মত। সব চেয়ে বেশি বিশ্বঃকর বিষয় ছিলো মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। ভোট ভাতের অধিকার নিয়ে বাংলার মাটিতে যে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছিল, তার কিছুটা হলেও উকি মেরেছিল। ২০০১ থেকে ২০০৬ ছিলো কলংকৃত অধ্যায়। জতির বুঝতে আর সময় নেন নাই। বাকী আর রাজনৈতিক আলোচনা করতে চাইনা, আপনারা সবি জানেন। একটু পেছন ফিরে তাকালেই ৩২ নম্বর চোখ থেকে ফেরাতে পারিনা। আমার জীবনের একটা অংশ জুরে আছে। শেখ হাসিনার জুরে আছে পুরো রক্তে মাংসে। বাংলার মাটিতে পা রেখেই বাবার বাড়ীতে প্রবেশ করতে চেয়েছিল, জিয়া তার সামরিক ফরমানে বাধা সৃষ্টি করলো। শেখ হাসিনার চোখের পানি, হৃদয়ে অনুভূতি মিসিয়ে দেখতে চেয়েছিল তার বাবাকে কীভাবে, কোথায় হত্যা করেছিল, মায়ের লাশটা কীভাবে পড়েছিল, ভাই ও ভাই-এর বৌদের কে কেনো হত্যা করা হয়েছিল ? ছোট ভাই রাসেলের কী অপরাধ ছিলো। কতশত প্রশ্নের উত্তর এখনো শেখ হাসিনার অজানাই থেকে গেলো। বাংলার মানুষের সুখে দুঃখে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে। বাংলার মানুষ ও উজাড় করে শেখ হাসিনার উপর আস্তা স্থাপন করেছেন। আওয়ামীলীগের কোনো রাজনৈতিক প্রতিপহ্ম রাখেন নাই। এখন হিতে বিপরীত হচ্ছে।নষ্ট রাজনীতি আওয়ামীলীগের ভিতরে প্রবেশ করেই প্রতিপহ্ম হয়েছে। অর্জনের ও বিশ্বর্জনের রাজনীতি যদি একি প্লাটফর্ম থেকেই চলতে থাকে, তবে সাধারন মানুষের আস্তা খুঁজবে কোথায় ? তবে এ কথা আমি হলফ করেই বলতে পারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি প্রতিকে পরিনত হয়েছেন। চলবে ৭০ পর্বে।মহাসচিব বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি

লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Dairy and pen distribution

ডিজাইনঃ নাগরিক আইটি ডটকম
themesba-lates1749691102