আটককৃত গাড়ী রাখার জন্য ড্রাম্পিং এর ব্যবস্থা করা জরুরীঃ জনাব রবিউল আলমঃ
রিপোর্টারের নাম
আপডেট সময় :
Friday, October 8, 2021
412 Time View
মোহাম্মদপুর থানার পেছনে নজরুল ইসলাম রোড আটক কৃত গাড়ীর মেলা।সকাল-বিকাল যানজটের কারন। ঢাকা সহ বাংলাদেশের প্রতিটি থানা এ থেকে আলাদা নয়। ঢাকা কোটেও কিছু আটক কৃত পরিত্যাক্ত গাড়ী আছে। এই সমস্যা থেকে উত্তরনের উপায় খুজতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে। আটক কৃত গাড়ীর জন্য ড্রাম্পিং এ ব্যবস্থা থাকলেও থানার সামনে কেনো রাখা হয় ? ড্রাম্পিং এর প্রর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকলে, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল, ঢাকা সহ একাধিক মহানগরে আধুনিকতার ছুয়া লেগেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন ২০২২ অনেক মেগা প্রকল্প উদ্বোধন হতে চলেছে। ডিজিটাল দেশে আধুনিকতার মাঝে মানদাত্বার আমলের গাড়ীর জঞ্জাল থানার সামনে, কতটুকু সামজ্বস্য ? থানার পুলিশরাও বিব্রত। থানার ভিতরে মোটর সাইকেলের স্তুব, ধুলাবালিতে স্বাস্থ্য হানীর কারন। মামলার নিদিষ্ট সময় সীমা না থাকায় বছরের পর বছর আটক কৃত গাড়ীর অবস্থান থানায়, অতিরিক্ত জনবল নিরাপত্তার জন্য। কোটের আদেশ ছাড়া পুলিশের কিছু করনীয় নাই। অথচ পুলিশকেই আটক করতে হয় অবৈধ যানবাহন। কোটের আদেশ পাইতে অনেকক্ষেত্রে ১০/২০ বছরও সময় লেগে যায়। ততদিনে গাড়ীগুলো অচলাবস্থায় সৃষ্টি হওয়াতে গাড়ীর মালিকেও আর খুজে পাওয়া যায় না। গাড়ী নেওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। কোটের আদেশ পেলেও গাড়ী সরানোর জন্য ফেরত দেওয়ার জন্য পুলিশ অসহায়। গাড়ীটি বুজিয়ে দিবেন কাকে। ভাঙ্গারী চোরেরাও নেন না পুলিশের ভয়ে। যুগের পর যুগ যানজটের মাসুল দিতে হয় জনগনকে। মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, কিছু একটা করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আধুনিক বাংলাদেশ, আধুনিক সেবা জনগণকে অবস্থ করার জন্য।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।