খাস খবর বাংলাদেশ ডেস্কঃ সাবেক প্রধান বিচারপতির নামে দুদুকের মামলা, এটনিজেনারেল কেএস নবীর দুই নতিকে গৃহহীন করলো ব্যারিস্টার চাচা, আইন বাস্তবায়নের নামে ওসি পদীব ক্রসফায়ার চালিয়ে দিলো। কত নারী আইনের রহ্মকদের দ্বারা নির্যাতিত হয়েছে, হিসেব নাই।
আইন কত কঠোর করার প্রস্তার করা হউক না কেনো, আইন তার নিজস্ব গতিতেই চলবে। টাকার কাছে, বিবেকের কাছে, আইনপ্রনেতার কাছে, আইন বাস্তবায়ন কারীর কাছে, আইন বন্দী হয়ে আছে।
বন্দুকের নলের কাছে আইনের শাসন আশা করা যায় না। নরপিচাশের মানসিকতা নিয়ে আইনকে শ্রদ্ধা করা যায় না। জাতির জনককে হত্যা করার সময় কি দেশে আইন ছিলো না? যা কিছু করা হয়েছে, প্রকাশ্য। আইন সেদিন নিরব ছিলো। আমি আইনের ছাত্র অথবা আইনজীবী নই। বিবেকের আইনের কথা বুঝি, বুজার চেষ্টা করি।
ধর্ষণ ধর্ষক, সমাজ বিরোধী অপরাধীরা কোনো এক শ্রেনি থেকে আসেনাই। নকল ঔষধ, নকল ডাক্তার, নকল পুলিশ, নকল র্যাব, নকল সাংবাদিক, নকল সংবাদপত্র, এমনকি নকল সেনাবাহিনীও দেশে আবিস্কার হয়েছে। নকল ধর্ষণ মামলার আসামী দেখেন নাই।
নকল হত্যার মামলায় বছরকে বছর কারাভোগের নজিরতো আপনার সামনেই নারায়নগঞ্জের নিহত ব্যাক্তি জীবিত হাজির। অথচ আসামীরা এত নিখুঁত ভাবে হত্যার বর্ননা দিয়েছে কেনো, এই প্রশ্ন এখন স্বয়ং আদালতের। নকল শিল্পপতি জাহালাম দুদুকের মামলায় নাজেহাল।
২১ আগস্টের গ্রেনেট হামলার মামলায় জজমিয়া নাটকের ইতিহাস কি এত সহজে ভুলতে পারবো? বিশেষ হ্মমতা আইনের বিশেষ ব্যবহার সম্পর্কে আঃলীগের চাইতে বেশি বুজার সংগঠন এই দেশে আর নাই।
আইনের কঠোরতা, আইনে ফাঁকফোকর আইনপ্রনেতারাই রেখে আইন তৈয়ার করেন। না হলে জামিন নামের ব্যবসায়ী হতে পারবেন না। জানিনা আমার এই লেখা আইনের অমান্যকারী হিসেবে চিহ্নিত হবে কি না? তবে হলফ করে বলতে পারি আইন বাস্তবায়ন করতে না পারলে, স্বচ্ছ মন মানসিকতার মানুষ আবিস্কার করতে না পারলে, আইন কঠোর করে ধর্ষণ প্রতিরোধ করা যাবেনা।
আইনপ্রয়োগের উপর নির্ভর, সুশিক্ষার উপর নির্ভর, সুনাগরিকের উপর নির্ভর। অপরাধ আছে, অপরাধীরা থাকবে, থাকতে হবে বিচার ব্যবস্থা, সরকারের প্রয়োজন এখানেই। এখানেই আইনের প্রয়োজন, গতিপথ দ্রুত না হলেও আইনের শাসন বাস্তবায়নের সরকারের আন্তরিকতার অভাবপ্ররিলহ্মিত হচ্ছে না। জবাবদিহিতার উর্দ্দে কেহ না এই সরকারের কাছে।
লেখকঃ বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব ও রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামলী লীগের সভাপতি জনাব রবিউল আলম।